

আমার মতে মৃত্যুর ভয় কাটিয়ে উঠার দরকারটা কী! বরং একটু ভয় থাকলেই তো ভালো। যেকোনো সময় মৃত্যু হতে পারে মনে রেখে পূর্ণ উদ্দ্যমে সমস্ত কাজ করে যাওয়াটাই তো বুদ্ধিমানের কাজ।

সত্যকে মেনে নেবার চেষ্টা করে, " জন্মিলে মরিতে হবে"।

দৃষ্টি ভঙ্গি. সত্য দর্শন. মৃত্যু নিয়ে জানুন. নানা কারণে আমি বিশ্বাস করি আমার মৃত্যু নেই. পদার্থ বিজ্ঞানের সূত্র মতেই শক্তির ধ্বংশ নেই, শুধু তার রূপ পরিবর্তন হয়. আমার আঙ্গুল, আমার পা কাটে গেলে কি বলব আমি কেটে গেছি? সেইরকম এটি 'আমার' শরীর. এই 'আমি' এর ভেতর থাকি মাত্র. কিছু সময়ের জন্য. কিভাবে ছিলাম, কোথায় ছিলাম মনে করতে পারিনা হয়ত. আবার কোথাও, অন্য রূপে যাব, সেটা এডভেঞ্চার হবে. আমার বাবা মৃত্যুর কথা মনে হলে একরকম খুশী হতেন বলা চলে. উনি বলতেন, 'তখন দেখতে পাব, যা এখন দেখতে পারিনা.' উনি হাসিমুখেই বিদায় নিয়েছিলেন ৮৬ বছর বয়সে. মৃত্যু আসবে একসময়, এই ভাবনা স্বস্তি দেয় আমাকে. মানুষের জীবনটা আনন্দের আর চ্যালেন্জের. অজানা অসীম পথের একটি বিরতি মাত্র এই মানব জীবন. শিক্ষা-সফর. শিখে নিন, দেখে নিন যা পারেন. তার পর সব নিয়ে উড়াল. ফূর্তির উড়াল, বাধাহীন অনন্তে. আহা...

জীবনটা খুব ছোট এবং অনেক কাজ করার আছে এই চিন্তাটা মাথায় সবসময় রাখতে হবে।

কাটিয়ে ওঠা উচিত না... মৃত্যু ভয় থাকলেই জীবনটার মানে বোঝা যাবে :)

মৃত্যুর ভয় থাকা ভালো। তাহলে বিপথে যাবার সম্ভাবনা কম থাকে।

সাধারণত আমরা যেভাবে জীবনযাপন করি সেটাই আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে মৃত্যুভয় থেকে দূরে রাখে। তবে কারও এ ধরনের কোন সমস্যা মনে হলে নিজেকে পরোপকারের মাধ্যমে ব্যাস্ত রাখা, সেচ্ছাসেবী কর্মকাণ্ড ও হাসি খুশি জীবন যাপন করলে মৃত্যুভয় ভুলে থাকা যায়। খুব বেশি শেয়ারিং এর মাধ্যমে মৃত্যুভয় কাটানো সম্ভব।

মৃত্যু আমাদের জীবনে খুব স্বাভাবিক একটা ঘটনা। এই স্বাভাবিক ব্যাপারটা মেনে নিত হবে। নিজেক বলতে হবে বেচে যেহেতু আসি মরতে একদিন হবেই। এটা খুব সাভাবিক একটা বাস্তবতা।

মৃত্যু ভয় সবার থাকা উচিত।

মৃত্যু ভয় না থাকলে তো জীবনের আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন!

যখন আপনার মনে এই বিশ্বাস স্থাপন হবে যে আল্লাহ তায়ালা আমার মৃত্যু যখন লিখে রেখেছে ঠিক তার এক সেকেন্ড আগেও আসবেনা বা তার এক সেকেন্ড পরেও না। তখনি আপনার মৃত্যুভয় একেবারে চলে না গেলেও কমে যাবে। আর মৃত্যুভয় সবারই থাকা উচিৎ...

মৃত্যু ভয় কাটিয়ে উঠা খুবই সহজ - সে ভয় করে শুধুমাত্র মহান আল্লাহকে। সুতরাং আসুন আমরা মহান আল্লাহকে জানি, চিনি, বুঝি - মহান আল্লাহর দেওয়া নির্দেশ, পরামর্শ, নিষেধ, বিধান মেনে চলি। ভালোবাসি শুধুমাত্র মহান আল্লাহকে। তাঁকে খুশি করার জন্যই হোক আমাদের সকল চিন্তা, উদ্দেশ্য, কাজ, প্রকাশ। আসুন আমরা তাঁর কাছেই ক্ষমা চাই, তাঁরই উপাসনা করি, তাঁর কাছেই সাহায্য চাই। তখন আর মৃত্যকে ভয় পেতে হবে না। ইসলামের দৃষ্টিতে একজন সৎ মুসলমানের জানেন যে, মহান আল্লাহ তার অনুগত সৃষ্টিকে খুবই ভালোবাসেন - আমরা এসেছি মহান আল্লাহর নিকট থেকে আবার ফিরে যাবো তারই কাছে। মহান আল্লাহ-তায়ালা আমাদেরকে হেদায়েত দিয়ে উম্মতে মুহাম্মাদী [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম] হিসাবে কবুল করে দুনিয়া ও আখেরাতে সকল নেক কামিয়াবী দান করুন -আমীন।


উত্তর: "মৃত্যুর ভয় কাটিয়ে ওঠা কোন মানুষের জন্যই সম্ভব নয়",,,, এযে এক মহাপ্রলয় ..... মৃত্যুই জন্মের ঋণ শোধ করার একমাত্র উপায়..... তাই এই অবিনশ্বর বাক্যটি হৃদয়ে গেথেঁ রেখে কিছু ভালো কাজ করে সদা সর্বদা মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ... আর মৃত্যু ভয় যার থাকবেনা সেতো দুচোখ বন্ধ করে অন্যায়, অবিচার আর ধ্বংসের মাঝে মৃত্যুর আগেই যাবে বিলীন হয়ে, যাবে নি:স্বেশ হয়ে..... তাই কি দরকার আমাদের আষ্টেপিষ্ঠে জড়িয়ে থাকনা মৃত্যু ভয়টা..............
শুভেচ্ছান্তে....................

.. মৃত্যুর ভয় কাটাতে হলে ..মৃত্যু ই একমাত্র উপায়

মেনে নিয়ে..

ধর্ম মানুষকে পথ দেখাতে পারে. কিন্তু সঠিক পথে নিতে পারে না. ঠিক পথে যেতে হলে মানুষের বিবেক আর ইচ্ছার প্রয়োজন হোএ. যা কিনা তাকে নিয়ে যায় গন্তব্যে. তাই, নিজের বিবেক আর মনকে যদি সমস্ত অপরাধবোধ থেকে মুক্ত রাখতে পারেন, তবে মৃত্যু ভয়কে জয় করতে পারবেন.
যে কোন প্রাণীই হোক তার উপর মৃত্যু একবার আসবেই। ভালো হোক খারাপ হোক তাকে মরতে হবে। তাই ভয় করতে হলে আল্লাহকে করুন....

আমারো এমন মনে হতো। এখন যে হয় না তা কিন্তু এেবারে ঠিক নয়। তবে আগের তুলায় কম।
আমি যে কাজটা করতাম তা হলঃ নিজেকে নিজে বুঝাতাম। আর নিজেকে নিজেই বলতাম, 'তোমার জীবনের শেষ দিন আজকে। যতটা পারো ভালো কাজ করো।'
ব্যাস। একটা ভালো কাজ করলে মন ভালো হয়ে যেত। আর মন ভাল থাকলে ভয় লাগে না।

ঘুম দিয়ে...

মৃত্যু ভয় থাকা সবার জন্য জরুরি. মৃত্যু ভয় কাটানোর কথা কখনো চিন্তা করাটা আমার মতে ভালো ঠেকেনা. মৃত্যু ভয় থাকলে মানুষ খারাপ, অশ্লীল, নোংরা, পাপ কাজ থেকে বিরত থাকে, এবং তার সৃষ্টি কর্তার নিকট নিজেকে অবনত রাখে. যার মৃত্যু ভয় যতো বেশি তার পেপার বোঝা ততো কম হয়.
