" হে নারী......! " ණ কানাডায় প্রতি সপ্তাহে একদম উলঙ্গ হয়ে একজন নারী হাজারো পুরুষের সামনে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকে। আর পুরুষরা তার যৌবনের প্রশংসা করে । এতে সে অনেক ডলার আয় করে । দাড়ি শেইভ করার ক্রিমের বিজ্ঞাপনেও এখন নারীকে ব্যবহার করা হয় । যে কোন প্রোগ্রামের উদ্বোধনীতেও অশ্লিল ভঙ্গিমায় কিছু ভাড়াটে নারী তাদের যৌনতা দেখায় । এবার আপনি বলুন ! এগুলোতে কি নারীর সম্মান বৃদ্ধি পাচ্ছে?? আইয়ামে জাহিলিয়্যাতে নারীদের দুই পা'কে দুটি ঘোড়ায় বেঁধে দুইদিকে ছেড়ে দেয়া হতো । আর নারীর দেহটি দ্বিখন্ডিত হয়ে যেত মুহুর্তেই । কোন কণ্যা সন্তান জন্ম নিলে তাকে জীবন্ত কবর দেয়া হতো । ইহুদী ধর্মঃ- নারীদের গুণের চেয়ে পুরুষদের দোষও ভাল । খ্রিষ্ট ধর্মঃ- নারীরা নরকের দ্বার । বৌদ্ধ ধর্মঃ- সকল পাপের মূলে নারী । হিন্দু ধর্মঃ- নারীদের কোন উত্তরাধিকার নেই । গ্রিস ধর্মঃ- নারীরা শয়তানের প্রতিভূ । ইসলাম ধর্মঃ- মায়ের পায়ের নীচে সন্তানের জান্নাত । গর্ত থেকে তুলে মা , মেয়ে , স্ত্রীর মর্যাদা ইসলাম দিয়েছে তোমাদের । সম্পদে বা অন্য কোন ক্ষেত্রে নারীদের বিন্দুমাত্র অধিকার ছিলনা । কিন্তু রাসূল ( সা: ) তাদের পদতলে জান্নাতের টিকেট দিয়েছেন । বিবাহের জন্য মোহর বাধ্যতামূলক করেছেন । পিতার চেয়ে মাতার অধিকার তিন গুণ বাড়িয়েছেন । সম্পদে তাদের ভাগ দিয়েছেন । এখনো হিন্দু ধর্মে নারীদের কোন সম্পদের অধিকার নেই । তবুও ইসলামে নাকি নারীদের অধিকার নেই । হে নারী! তুমি তোমার অধিকার জেনে নাও । জেনে রাখ ! পর্দাতেই তোমার সম্মান ও মর্যাদা রয়েছে ; অশ্লীল দেহ প্রদর্শনীতে নয় । তোমার ইজ্জাত - আভ্রুর হেফাজত করার দায়িত্ব তোমারই ।এ সমাজ তোমাকে কি দিয়েছে ধর্ষন ছাড়া, আর যার বিচার ও পাওনা। অথচ রাস্তায় নাম তুমি অধিকার চেয়ে কিন্তু নবীকে কেউ গালি দিলে তুমাকে রাস্তায় দেখিনা কেন? যে নবীর জন্য আজ তুমি নারী হয়ে বেঁচে আছ।
বিশ্বের অনেক দেশে অনলাইনে ওষুধ কেনা অনেকটা জনপ্রিয় হয়েছে। প্রেসকিপশন না পাওয়া, ডাক্তার দেখাতে না পারা, বিশেষ করে ওষুধের দাম বেশি হওয়ার কারণে অনলাইনে ওষুধ কিনছেন অনেকে।
ব্রিটিশ এক নারীও কম দামে ওষুধ কিনতে অনলাইনের ওপর নির্ভর করেছিলেন।
বাংলাদেশ থেকে অনলাইনের মাধ্যমে 'হেপাটাইটিস সি' নিরাময়ের ওষুধ কিনেছিলেন জো শারাম নামে এক ব্রিটিশ নারী।
এনএইচএস ইংল্যান্ডের তৈরি ওষুধ সেখানে সহজে পাওয়া গেলেও অনেক উচ্চমূল্যের ওষুধ হবার কারণে এগুলো শুধুমাত্র বেশি অসুস্থ রোগীদের দেয়া হয়ে থাকে।
যুক্তরাজ্যে হেপাটাইটিস সি আক্রান্ত প্রায় দুই লাখ পনের হাজারের মতো রোগী রয়েছে, যাদের একজন জো শারাম।
মিস শারামের বয়স যখন ২০ বছর তখন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হন তিনি। ভাইরাসটি শনাক্ত না হওয়ায় অন্য অনেকের মতো এই ভাইরাস বহন করেই বছরের পর বছর চলছিলেন তিনি।
"আমি অফিসের চেয়ারেই ঘুমিয়ে পড়তাম, স্মৃতিজনিত অনেক সমস্যাও হচ্ছিল আমার। এছাড়াও হজমে সমস্যা হচ্ছিল, ঘৃণা মনোভাব জাগছিল।
এরপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বের হলো আমার দেহে হেপাটাইসিস সি ভাইরাস রয়েছে। তখন বুঝলাম এ কারণেই আমি বহু বছর ধরে বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছি"-বলছিলেন জো শারাম।
হেপাটাইটিস সি ভাইরাস নিরাময়ে যে ওষুধ পাওয়া যায় ইংল্যান্ডে তার খরচ জোগাতে মোটামুটি হিমশিম খেতে হয় ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসকে।
প্রতি রোগীর জন্য প্রায় দশ হাজার পাউন্ড খরচ হয় সংস্থাটির, আর এ কারণে শুধুমাত্র বেশি অসুস্থ রোগীদেরই এ ওষুধ দেয়া হয়।
জো শারাম যেহেতু খুব বেশি অসুস্থ ছিলেন না তাই তিনিও ওই ওষুধ কিনতে পারেননি।
সে কারণে তিনি নির্ভর করলেন অনলাইনের ওপর এবং অনলাইনেই সস্তা দামের ওষুধ কিনলেন বাংলাদেশ থেকে। এতে তাঁর খরচ পড়েছিল প্রায় এক হাজার পাউন্ড।
"আপনিতো দামের জন্য আপনার জীবনকে হুমকির মধ্যে রাখতে পারেন না, তাই না?"
কিন্তু ওই ওষুধ কাজ করবে কিনা সেটা না জেনে কিভাবে সেটা কিনলেন তিনি?
"আসলে আমাকে একটা সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল। শারিরীক সমস্যাগুলো নিয়ে চলতে আর ভালো লাগছিলো না। আসলে এটা আমার পছন্দ ছিল, এটা অনেকটা বাতাসে কয়েন ছুঁড়ে দেবার মতো"-বলছিলেন জো।
অনলাইনে বাংলাদেশ থেকে কেনা ওষুধ
গত নভেম্বর মাসে তিনি তাঁর ওষুধের কোর্স শেষ করেন।
এরপর তিনি আবার কিছু রোগ নির্ণয় পরীক্ষা করান। গত ১৮ই ফেব্রুয়ারি সেই ডায়াগনসিস রিপোর্ট হাতে পেয়ে জো দেখেন তাঁর রক্তে হেপাটিাইসিস সি ভাইরাসের কোনো লক্ষণ ধরা পড়েনি।
"এখানে ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলো যে দামে ওষুধ বিক্রি করছে তার তুলনায় অনেক কম দামে আমি ওষুধ কিনলাম। অথচ সেটা কাজও করলো।
আর প্রত্যেকেরই সুস্থ হবার অধিকার আছে, যদি সেটা সম্ভব হয়"-বলছিলেন জো।
সূত্র: http://www.bbc.com/bengali/news-39129792
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ টিকিটের সর্বনিম্ন মূল্য ২০ টাকা ?
কষ্ট আর ঘৃণা চরমভাবে একাকার হয়ে মিশে আছে সাগড়ের নোনা জলের মত ---
বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।
কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।