দেখতে দেখতে বছর ঘুরে চলে এলো আরেকটি বসন্ত। বসন্তকে বরণ করতে তরুণীদের মধ্যে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে নানান জল্পনা কল্পনা। ফাল্গুনের রঙের মাঝে বাসন্তী রঙের শাড়ি, খোঁপায় গোঁজা গাঁদা ফুল, হাতভর্তি চুড়ি, কপালে লাল টিপ আর হালকা মেকআপ নারীর সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। ফাল্গুন মানেই বাসন্তী রংয়ের মেলা। হলুদ-লাল পাড়ের শাড়ি, হাত ভর্তি চুড়ি আর মাথায় গাঁদাফুল— সব মিলিয়ে পূর্ণতা পায় বসন্তের সাজ। বসন্তের প্রথম দিনে দেশীয় পোশাকের সঙ্গে হাতে থাকুক রঙিন চুড়ি। "চুড়ি নেবেন চুড়ি, হরেক রকম চুড়ি", একসময়ের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের সঙ্গী ছিলো চুড়ি।
বাঙালি নারীর হাতে রেশমি চুড়ির রিনিঝিনি ছন্দে, মন মেতে ওঠে আনন্দে। কানে ঝুলানো দুল সঙ্গে দেয় আলাদা আবহ। তাই বসন্ত বরণে নতুন পোশাকের সঙ্গে হাতভর্তি চুড়ি বা ব্রেসলেট আর মিলিয়ে কানের দুল চাই-ই চাই। আর কদিন বাদে পহেলা ফাল্গুন। তাই নিজের সাজগোজের সব অনুষঙ্গ ঠিকঠাক মত আরেকবার মিলিয়ে নিতে পারেন। পোশাকের রং-এর সঙ্গে মিলিয়ে চুড়ি-গয়না কিনেছেন তো? এখনো না কিনে থাকলে জেনে নিন কোথায় পাবেন মনের মতো কাঁচের চুড়ি আর কানের দুল।
টিএসসির মোড়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি ভবনের পাশে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এবং ছবির হাট ও চারুকলার সামনে কাঠ, মাটির গয়না আর কাচের চুড়ির পসরা সাজিয়ে বসেছেন চুড়িওয়ালা মামারা। এছাড়া দোয়েল চত্বর, আজিজ সুপার মার্কেট, আড়ং, কলাবাগানসহ ইডেন কলেজ, নিউ মার্কেটে রাস্তার দুপাশে, গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের পাশে রয়েছে চুড়ি, দুল, গলার মালার বিশাল বাজার।
বাসন্তী সাজে অনায়াসে এসব গয়না মানিয়ে যাবে। নানা রকম ঝুনঝুনি, চুমকি, পুঁতি ব্যবহার করা মাটির গয়নাও আপনার সাজে ব্যাবহার করতে পারেন। বসন্ত সাজের বড় একটি অংশ জুড়ে থাকে ফুলের গয়না। ফুলেল সাজে নিজেকে অনন্য করে তুলতে বেছে নিতে পারেন রং-বেরঙের ফুলের গয়না। এখন প্রয়োজন আপনার রুচি আর সাধ্যের সমন্বয় করে গয়না কেনার পালা। এসব গয়না ১৫০ থেকে ৩৫০ টাকার মধ্যে অনায়াসে পেয়ে যাবেন। হাতের চুড়ি পাবেন সেট অনুযায়ী ভিন্ন দামে।
অনেকে কাঁচের চুড়ির বদলে দুই হাতে এক জোড়া বালা বা সিটিগোল্ডের চুড় পড়তে বেশি পছন্দ করেন, তাদের জন্য আজকের ডিলের রয়েছে আকর্ষণীয় বসন্তের ডিজাইনার চুড়ি কালেকশন । আজকের ডিল থেকে চুড়ি কিনতে ক্লিক করুন এখানে ও ছবিগুলোতে।
বসন্তের প্রথম সকালে বাসন্তি রঙা শাড়ি, কপালে টিপ, হাতে চুড়ি, পায়ে নূপুর, খোঁপায় গাঁদা ফুল জড়িয়ে বেরিয়ে পড়বে তরুণী-বধূরা। বসন্ত মানেই পূর্ণতা। বসন্ত মানেই নতুন প্রাণের কলরব। বসন্ত মানেই একে অপরের হাত ধরে হাঁটা। মিলনের এ ঋতু বাসন্তী রঙে সাজায় মনকে, মানুষকে করে আনমনা। এমনও মধুর দিনে এমন শঙ্কাও কি জাগে না অধীর প্রতিক্ষায় থাকা কোন মনে- ‘সে কি আমায় নেবে চিনে/ এই নব ফাল্গুনের দিনে- জানিনে…?’
কিনতে ক্লিক করুনগাইতে জানলে যদি গায়েন হওয়া যায় তাহলে সাজতে জানলে নায়িকা হওয়া যাবেনা কেন? আসলে কম-বেশি সাজতে জানেন সবাই। তবে সুন্দর সাজের পেছনের রহস্যটা লুকিয়ে থাকে সঠিক সাজের উপাদান নির্বাচনে। এমনিতে হয়তো তেমন সাজেন না আপনি। কিন্তু বিশেষ উপলক্ষে নিজেকে একটু গুছিয়ে না নিলেও তো চলে না। আপনার সংগ্রহে তাই থাকা চাই কিছু সাজের উপকরণ। কিন্তু সেগুলো কী? জেনে নিন এই প্রতিবেদনে।
কিনতে ক্লিক করুনকিনতে ক্লিক করুন
সাজ পর্বের শুরুটা করতে হবে ত্বকের ধরন অনুযায়ী ভালো মানের একটা ফেসওয়াশে। অর্থাৎ প্রসাধন বাক্সের প্রথম উপাদান হবে ফেসওয়াশ। এরপর একে একে যোগ হবে ফাউন্ডেশন থেকে শুরু করে ব্লাশ-অন, আইশ্যাডো, লিপস্টিক, কাজল, মাসকারা। ত্বকের ধরন ও গায়ের রং বুঝে সাজের উপাদান নির্বাচন করতে হবে। শুষ্ক, স্বাভাবিক, তৈলাক্ত ত্বকের বৈচিত্র্যে সাজ উপাদানে যেমন ভিন্নতা আসে, তেমনি উজ্জ্বল, শ্যাম, চাপা ত্বকের রং অনুযায়ীও সাজের উপাদান বদলে যায়।
কিনতে ক্লিক করুনসাজে উৎসবের ছোঁয়া আনতে যোগ করে নিতে পারেন রঙের ছোঁয়া। আইশ্যাডো আর লিপস্টিক নির্বাচনের সময় এবার। আইশ্যাডো কেনার সময় গুরুত্ব দিন এমন কতগুলো রঙের প্রতি, যেগুলো সব পোশাকেই মানানসই। রং হতে পারে বাদামি, সোনালি, রুপালি, ব্রোঞ্জ প্রভৃতি। এর সঙ্গে নীল, সবুজ, গোলাপি, কালো রং আছে কি না, দেখে নিন। আলাদা আলাদা রঙের পাত্র না কিনে একসঙ্গে ৬ থেকে ১২টি রঙের একটি আইশ্যাডো বক্স কিনে ফেলুন।
কিনতে ক্লিক করুনযাদের গায়ের রং উজ্জ্বল, তাঁদের হালকা রঙের লিপস্টিকগুলো বেশি মানিয়ে যায়। যাঁদের ত্বক একটু চাপা রঙের, তাঁদের গোলাপির মতো মিষ্টি রং ভালো দেখায়। যাঁদের ত্বকের রং শ্যামবর্ণ, তাঁরা বেগুনি, কমলা, গোলাপি রং বেছে নিতে পারেন। এখন অবশ্য প্রায় সবাই লাল রং ব্যবহার করছেন অবলীলায়। লিপগ্লসও ব্যবহার করতে পারেন। তবে দিনে নয় রাতের কোনো আয়োজনে।
কিনতে ক্লিক করুনকিনতে ক্লিক করুন
যাদের ত্বকে ব্রণের দাগ, মেছতা, চোখের নিচে কালো দাগ রয়েছে, তাঁরা কনসিলার ব্যবহার করুন। ফাউন্ডেশন থেকে এক শেড উজ্জ্বল রঙের কনসিলার কিনে নিন এর জন্য। কনসিলার অবশ্যই ফাউন্ডেশনের আগে প্রয়োগ করে নেবেন।
<কিনতে ক্লিক করুনimg class="roundIm" src="/beshtoImages/photoShare/d240/u25/u25_537030_440314.jpg" />বাদামি ও গোলাপি—এ দুই শেডের ব্লাশঅন কেনাই যথেষ্ট। তবে দিনের তুলনায় রাতের রংটা একটু গাঢ় হবেl আইলাইনার ব্যবহারে যাঁরা পারদর্শী নন, তাঁরা কাজল কিনে নিতে পারেন। কালো, সবুজ, নীল—এ তিন রঙের কাজল থাকলেই চলবে। সাজের ক্ষেত্রে সঠিক ব্রাশের ব্যবহারও জরুরি। সে ক্ষেত্রে ব্লাশঅনের জন্য একটি বড় ব্রাশ, আইশ্যাডোর জন্য চিকন ও মাঝারি দুই থেকে তিনটা ব্রাশ কিনে নিন। চাইলে আইশ্যাডোর জন্য স্পঞ্জ ব্রাশও বেছে নিতে পারেন।
কিনতে ক্লিক করুনফাউন্ডেশন বসানোর জন্য একটি স্পঞ্জ ও পাউডার লাগানোর জন্য ব্রাশ কিনে নিন। নখ থেকে চুল পর্যন্ত সবকিছু নিলেই সাজ পূর্ণতা পায়। তাই নখের জন্য সুন্দর দুটি রঙের নেইলপলিশ কিনে নিন। সব সময়ের জন্য হালকা গোলাপি ও উৎসবের জন্য লাল কিংবা সোনালি নেইলপলিশ কিনে নিন। আপনার চুলের সাজের জন্য অবশ্যই প্রয়োজন পড়বে একটি হেয়ার ড্রায়ার ও একটি হেয়ার আয়রনের। চুলের যেকোনো সাজকে দীর্ঘস্থায়ী করতে ব্যবহার করতে পারেন হেয়ার স্প্রে কিংবা জেল।
বন্ধুরা, আকর্ষণীয় এই প্রশাধনীগুলো আপনি এখন ঘরে বসেই কিনতে পারবেন। অনলাইনে সাজের উপকরণ কিনতে এখানে ক্লিক করুন।
ঈদের সকাল গৃহিণীর কাটে হেঁশেল ঘরে। আর তাই বেশীরভাগ গৃহিণীই মনে করেন ঈদের সকালে সাজের কোন দরকার নেই। কিন্তু আপনি কি জানেন আপনার প্রিয় মানুষগুলো চায় আপনি সাজুন। আর এই সাজগোজের জন্য আপনাকে যে খুব বেশি সময় ব্যয় করতে হবে তাও কিন্তু নয়। ঈদের দিন সবাই চায় নিজেকে স্নিগ্ধ-কোমল সাজে সুন্দরভাবে নিজেকে সাজাতে, নিজেকে সুন্দরভাবে অপরের কাছে উপস্থাপন করতে। ঈদের আনন্দের পূর্ণতা পায় নতুন জামা-কাপড়, সাজসজ্জা, আত্মীয়-স্বজনের বাসায় বেড়াতে যাওয়া এবং বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরে বেড়ানোর মধ্য দিয়ে। আর এসবের জন্য ঈদের অন্তত ৭ দিন আগে থেকেই ঈদের প্রস্তুতির প্রয়োজন পড়ে।
এক সপ্তাহ তথা ৫-৭ দিন আগেই হেয়ারকাটটি করিয়ে নিন, কারণ হেয়ারকাটটি সেট হতে ৫-৭ দিন সময় লেগে যায়। আগের দিন পেডিকিউর-মেনিকিউর, ২-৩ দিন আগে প্রয়োজন অনুযায়ী হেয়ার ট্রিটমেন্ট এবং হেয়ার স্ট্রেটনিং করাতে চাইলে ৭-৮ দিন আগেই করাতে পারেন। হেয়ার কালার ২-৩ দিন আগেও করা যেতে পারে। আইব্রো, ওয়াক্সিং থ্রেডিং ২-১ দিন আগে। মেহেদি চাঁদ রাতে লাগানোটাই ভালো। ঈদের সারাটা দিন মূলত অতিথি আপ্যায়ন করে ব্যস্ততায় দিন কাটে। তাই সাজের মধ্যে একটা স্নিগ্ধভাব থাকা চাই, যাতে সারা দিনের ক্লান্তি চেহারায় ফুটে না ওঠে। সেক্ষেত্রে সকালের সাজে স্নিগ্ধতা ও সতেজতা বেশি জরুরি। সকালে সাজে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো পরিচ্ছন্ন একটি সাওয়ার। তাছাড়া ময়েশ্চারের সঙ্গে ঠোঁটে ভেসলিনই যথেষ্ট। দুপুরে রোদটা বেশি পড়ে। তাই এ সময়ে জমকালো সাজ দৃষ্টিকটু লাগবে। এক্ষেত্রে হাল্কা সাজই মানানসই। সাজের ক্ষেত্রে ন্যাচারাল আই শ্যাডো ব্যবহার করা যায়
♣ সালোয়ার কামিজ পরলে, আরাম পাবেন এবং কাজে সুবিধা হবে এমনটা পরুন। ফুলহাতার থ্রিপিস না পরাই ভালো।
♣ শাড়ি পরলে সুতি শাড়ি পরুন। সকালের সাজে সুতি শাড়ি বা কাপড় ভালো লাগে
♣ হালকা করে কাজলের রেখা টেনে নিন দুই চোখে। সাজে অন্যরকম মাত্রা আসবে।
♣ চুলের ক্ষেত্রে কাজের সঙ্গে সুবিধা হয়, স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে, সেভাবে বেঁধে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে সকালের দিকে চুল ছেড়ে দেওয়া যেতে পারে। পরে বোল্ড বা খোঁপা করে নেওয়া যেতে পারে পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে।
♣ টিপ পরলে, কপালে ছোট্ট একটা টিপ পরুন শাড়ির রঙে মিলিয়ে।
♣হালকা কিছু সোনার গয়না পরুন।
ঈদের সকালে হালকা সাজে সাজিয়ে নিন নিজেকে। ভালো কাটুক আপনার ঈদের সারাটি দিন।
নারীদের সাঁজগোজের একটা বড় অংশ জুড়ে থাকে নখ। চমত্কার মেক-আপ আর পোশাকের সবটাই ভেস্তে যেতে বাধ্য যদি আপনার হাতটি না হয় ঠিক একই রকম সুন্দর আর মানানসই। আর তাই নখের সৌন্দর্য বাড়াতে বেশ বড় রকমের ভূমিকা রাখে যে জিনিসটি সেই নেইলপালিশ নিয়েই কিছু টিপস দেওয়া হল আজ।
কিনতে ক্লিক করুন কিনতে ক্লিক করুন
জেনে নিন কোন রঙ-এর পোশাকের সাথে কোন রং-এর নেইলপালিশ ব্যবহার করতে পারেন আপনি।
♦ লাল রঙের নেইলপলিশ আপনি আপনার নখে মানানসইভাবে লাগাতে পারেন যে কোন ধরনের কালো রঙের পোশাকের সাথে। সেটা শার্ট হোক, অথবা কামিজ। সবধরনের কালো রঙের পোশাকের সাথেই বেশ আকর্ষণীয়ভাবে মানিয়ে যায় লাল নেইলপলিশ। জিন্সের পোশাকের সাথে দেখতে বেশ চমৎকার লাগে লাল রঙের নেইলপলিশ।
কিনতে ক্লিক করুন কিনতে ক্লিক করুন
♦ সাদা রঙের পোশাকের সাথেও বেশ মানিয়ে যায় লাল রঙের নেইলপলিশ। তবে অতিরিক্ত সাদার ব্যবহার থাকলে অবশ্য লাল রঙটা না ব্যবহার করাই ভালো। কালো, ধুসর অথবা সাদা যেকোন রঙের সাথেই মানিয়ে যায় নিয়ন গোলাপী রঙের নেইলপলিশ।
কিনতে ক্লিক করুন কিনতে ক্লিক করুন
♦অস্বচ্ছ গোলাপী রঙের নেইলপলিশ মানিয়ে যায় যে কোন পোশাকের সাথেই।
♦ গোলাপী রঙটা আর সব রঙের সাথে মানিয়ে গেলেও লাল অথবা খুব বেশি উজ্জ্বল রঙ এর পোশাকের ক্ষেত্রে এটি না ব্যবহার করাই ভালো।
কিনতে ক্লিক করুন কিনতে ক্লিক করুন
♦ প্যাষ্টেল রঙের কাপড় পরলে সাথে ব্যবহার করুন নীল রঙের নেইলপলিশ।
♦ সোনালী ও রুপালী রঙের পোশাকের সাথে ব্যবহার করুন হালকা নীল বা আকাশী রঙের নেইলপলিশ।
♦ সাদা, নীল ও উজ্জ্বল রঙের ক্ষেত্রেও আপনার পছন্দের সারিতে রাখতে পারেন নীল রঙের নেইলপলিশকে।
♦ উজ্জ্বল ধূসর রঙের পোশাকের সাথে নখে ব্যবহার করতে পারেন হলুদ রঙের নেইলপলিশ।
♦সাদা রঙের পোশাকের সাথেও পরতে পারেন হালকা হলুদ রঙের নেইলপলিশ।
♦সোনালি রঙের সাথে মিলিয়ে নখে লাগাতে পারেন কালো রঙের নেইলপলিশ। রুপালি রঙের সাথেও বেশ মানিয়ে যায় কালো নেইলপলিশ। তবে কেবল সোনালি বা রুপালি না, কালো রঙের নেইলপলিশ আপনি পরতে পারেন সব রঙের পোশাকের সাথেই।
কিনতে ক্লিক করুন কিনতে ক্লিক করুন
নারীরা বরাবরই সাজগোজ করতে অনেকটা পছন্দ করেন। আর ফ্যাশানেবল পোশাকের সাথে নেইলপালিশ না দিলে যেনও চলেই না। কোন রং-এর নেইলপালিশ ব্যবহার করলে আপনাকে অনেক বেশি সুন্দর লাগবে l
নখে রংধনুর সাজ
বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।
কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।