পানি ও শসার মিশ্রণ বা ডিটক্স আমাদের শরীরের জন্য অত্যাধিক উপকারী একটি পানীয়। এই পানীয় আপনার ওজন কমাতে প্রাকৃতিকভাবে সাহায্য করবে।
কিভাবে বানাবেন : ২ লিটার পরিমাণ পানি বহন করতে পারে এমন একটি জগ নিন। এতে একটি শসা টুকরো টুকরো করে কেটে মিশিয়ে নিন। এবার, ১২ টি পুদিনা পাতা ও কিছু লেবুর টুকরো মেশানোর পর, ১ চা চামচ আদা থেঁতো করে মিশিয়ে নিন। সকল উপকরণ এক সাথে মিশিয়ে সারারাতের জন্য ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। সকালে উঠে খালি পেটে আগে এক গ্লাস এই পানি পান করবেন। আর অবশ্যই পানি পান করার ১ ঘণ্টা পর সকালের নাস্তা গ্রহণ করবেন। শুধুমাত্র তখনই এই পানীয় কাজ করতে শুরু করবে অন্যথায় নয়। এই পানীয় পান করার প্রথম দিন থেকে আপনি নিজেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন।
পানীয়টিতে ব্যবহৃত সকল উপাদান প্রাকৃতিকভাবে তৈরি তাই এই পানীয়র কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। এটি আপনার ওজন কমানোর পাশাপাশি ইমিনিউ সিস্টেমও উন্নত করবে। সকাল থেকে এই ২ লিটার পানি সারাদিনে পান করে শেষ করবেন। এই ডিটেক্টসের পাশাপাশি অতিরিক্ত আরও ৪ লিটার পানি পান করার চেষ্টা করুন।
আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি যে, প্রথম দিন সকালে পান করার এক ঘণ্টা পরেই দেখবেন আপনার ওজন ২ পাউন্ড কমে গেছে। এভাবে প্রতিদিন একটু একটু করে ওজন কমিয়ে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাবেন। কিন্তু জেনে রাখুন এই প্রক্রিয়ায় অবশ্যই আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে। পানি কম পান করলে এই প্রক্রিয়া কোন কাজে আসবে না।
–সূত্র: হেলদি বায়ো ফুড।
দ্রুত পেটের মেদ কমানোর জন্য ব্যায়াম সবচেয়ে বেশি কার্যকর। ঘরে বসে মাত্র ১৫ সেকেন্ডের একটি সহজ ব্যায়াম করে কমিয়ে ফেলতে পারেন পেটের মেদ। চলুন জেনে নেই-
তথ্যসূত্র : ইন্টারনেট
ডায়েটের পাশাপাশি পেটের মেদ কমানোর জন্য আদার ডিটক্স পান করতে পারেন। ডিটক্স আপনার পেটের মেদ কাটাতে সাহায্য করবে। আদার এই ডিটক্স শুধু পেটের নয়, এটি ঊরুর মেদও কমাতে সাহায্য করে থাকে।
উপকরণ:
প্রণালী:
যেভাবে পান করবেন:
আদাপানি প্রতিদিন পান করুন। দিনে কমপক্ষে এক লিটার পানি পান করুন। প্রতিদিনকার আদাপানি প্রতিদিন তৈরি করে নিন। এটি আপনার ওজন হ্রাস করার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে বিষাক্ত পদার্থ দূর করে দেবে।
পেটের চর্বি কমানোর সবচেয়ে ভাল এক্সারসাইজ হলো প্লাঙ্ক। শুধু তাই নয়, এই বিশেষ ব্যায়ামের রয়েছে অন্য অনেক সুবিধেও। আর তাই আজকাল সেলেব্রেটি থেকে আমজনতা সবারই পছন্দের এই ব্যায়াম হচ্ছে প্লাঙ্ক।
বাসায় যেভাবে এই এক্সারসাইজ করতে পারেন :
প্রথম দিকে টানা ১০-২০ সেকেন্ড করার চেষ্টা করুন। পরে ধীরে ধীরে বাড়াবেন। টানা এক মিনিট করতে পারলে বুঝবেন, আপনার ফিটনেস লেভেল বাড়ছে। প্লাঙ্কের রকমফের রয়েছে। বেসিক প্লাঙ্ক এবং এলবো প্লাঙ্ক দিয়ে শুরুটা করতে পারেন। তারপর লেগ রেজ, ওয়ান সাইডেড প্লাঙ্কও চেষ্টা করে দেখুন।
এই এক্সারসাইজ করার সময় পেটের মাসল টেনে রাখবেন। কিন্তু নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস যেন স্বাভাবিক থাকে। নিজে থেকে একেবারেই এটা করতে যাবেন না। ইউটিউব দেখেও করতে পারেন, তবে সাবধানে। কোমরে ব্যথা হলে বুঝবেন, ঠিক মতো হচ্ছে না এক্সারসাইজটা।
বাসায় করতে না চাইলে জিমে গিয়ে পেশাদারের সাহায্য নিয়ে করুন।
প্লাঙ্কের উপকারিতা অনেক, কিছু তুলে ধরছি :
ওজন কমাতে টকদই-শশা আর কালোজিরার রায়তা
হতে পারে আঙুর খেতে টক, কিন্তু এই আঙুরই পারে আপনার মেদ কমিয়ে দিতে। আঙুরে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, তবে হালকা সবুজ রংয়ের আঙুর থেকে লাল বা গাঢ় সবুজ রংয়ের আঙুরে বেশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। আঙুরে ভিটামিন সি তেমন না থাকলেও আঙুর ওজন কমাতে সাহায্য করে। শুধু কি তাই, ইনফেকশন থেকেও রক্ষা করতেও এটি ব্যাপক ভূমিকা রাখে-
আঙুরের খোসা এবং বিচিতে রয়েছে প্রচুর ফাইবার, যা মানুষের ইমিউন সিস্টেমকে (রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা) শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। আঙুরে অনেক বেশি পরিমাণে পটাশিয়াম থাকায় যা শরীরের বাড়তি পানি কমিয়ে প্রয়োজনীয় পানির ভারসাম্য রক্ষা করতে ভূমিকা পালন করে। টানা দুই সপ্তাহ প্রতিদিন আঙুর খেলে আর সাথে যথেষ্ট পরিমাণে পানি বা গ্রিন টি পান করলে কয়েক কেজি ওজন কমানো সম্ভব। শুধু গ্রিন টি বা সবুজ চা নয়, আঙুরও তারুণ্য ধরে রাখতে এবং রূপ লাবণ্য বাড়তে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় আঙুর ক্যানসার সেলগুলোর বৃদ্ধি কমাতেও সাহায্য করে থাকে।
তাই প্রতিদিন আঙুর খান, মেদহীন, সুস্থ্য ও সুন্দর থাকুন।
ডায়েট-ফায়েট করে ওজন খানিক হ্রাস করা গেলেও পেটের মেদ কমানো কিন্তু বেশ কঠিন কাজ। দ্রুত পেটের মেদ কমানোর জন্য ব্যায়াম সবচেয়ে বেশি কার্যকর। ঘরে বসে মাত্র কয়েক সেকেন্ডের একটি সহজ ব্যায়াম করে কমিয়ে ফেলতে পারেন পেটের মেদ। আমি ইন্টারনেট ঘেটে এই ব্যায়ামটা শিখেছি ; চলুন আপনাদের এই ব্যায়ামের নিয়ম শিখিয়ে দেই:
ঘাড় এবং কাঁধ সোজা রেখে মাটিতে দৃঢ়ভাবে হাত রাখুন। এই ব্যায়ামের সম্পূর্ণ মনো্যোগ পেটের দিকে রাখবেন, কিন্তু এই ব্যায়ামের প্রেশারটি পা দিয়ে দিতে হবে। পা হিল করে চাপ পায়ের আঙুল হতে থেকে স্থানান্তর করা যা উরুর পেশিতে টান অনুভব করে দিয়ে থাকে। এটি পা থেকে মাথা পর্যন্ত সমস্ত শরীর সমতল থাকবে।
ব্যায়ামটি সহজ করার জন্য আপনি গভীরভাবে নিঃশ্বাস নিতে পারেন। কিংবা মনে করতে পারেন আপনার পিঠের উপরে এক গ্লাস পানি রাখা আছে। এটি আপনাকে একদম সোজা থাকতে সাহায্য করবে। আপনার পায়ের আঙুল এবং হাত মাটিতে থাকবে এবং আপনার পিঠ অব্যশই সমান থাকতে হবে।
পায়ের আঙ্গুল উপর চাপ প্রয়োগ করুন, এবং প্রথমে ডান পায়ে তারপর বাম পায়ে একইভাবে পুনরাবৃত্তি করুন। এটি করার সময় আপনার মনে করা উচিত আপনার শরীরের সম্পূর্ণ ওজন আপনার পায়ের আঙ্গুল এবং হাতের উপর নির্ভর করছে। এভাবে ২০-৬০ সেকেন্ড থাকুন।
আস্তে আস্তে এই ব্যায়াম করার সময়টি বৃদ্ধি করুন। প্রথম যারা করছেন তারা ১৫ সেকেন্ড, তারপর ৩০ সেকেন্ড এবং সবশেষ ৬০ সেকেন্ড পর্যন্ত করার অভ্যাস তৈরি করুন। এটি নিয়মিত এক থেকে দুই মাস করুন, এটি আপনার পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে। সম্ভব হলে দিনে তিনবার এই ব্যায়াম করুন, আর এক মাসের মধ্যে পেয়ে যান সমান পেট।
স্লিমিং বেল্টের সমাহারদিন দিন পেটের মেদ বেড়েই চলছে আর আপনি তেলের ব্যারেল হয়ে যাচ্ছেন! কোন ভাবেই পেটের অতিরিক্ত মেদ কমাতে পারছেন না! নো প্রবলেম আপনার জন্য বাজারে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের স্লিমিং বেল্ট। এবার আপনার মেদ কমবেই। চলুন সহজেই মেদ কমানোর জন্য স্লিমিং বেল্ট কিভাবে ব্যবহার করবেন জেনে নেই।
স্লিমিং বেল্ট:
কিনতে ক্লিক করুনকিনতে ক্লিক করুন
মেদ আর বাড়তি ওজন নিয়ে যারা ভূগছেন তারা সারাদিনের যে কোন সময়ই পরে থাকতে পারবেন। এতে কোন নির্দিষ্ট বাধ্যবাধকতা নেই। তবে একটানা ২০-২৫ মিনিটের উপরে ব্যবহার করবেন না। কর্মক্ষেত্রে ও এটি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে বেশি ভাল হয় কর্মজীবীরা যদি রাতে ব্যবহার করেন। এই বেল্ট ব্যবহারের সুবিধা:
-এটা আপনার মেদ কমিয়ে শরীরে নিয়ে আসবে সুন্দর একটা সেপ।
-আপনার ওজন কমিয়ে দেবে।
-শরীর মাসাজ করতে পারবেন অনায়াসে
- সহজে ব্যবহারযোগ্য স্লিমিং প্রোডাক্ট এটি আপনার দেহের নির্দিষ্ট অংশে মুভমেন্টের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেহকে স্লিম আকৃতি দেয়
কোথায় পাবেন:
কিনতে ক্লিক করুনকিনতে ক্লিক করুন
রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন ফিটনেস আউটলেটে পন্যগুলো পেয়ে যাবেন। তবে এসকল পণ্য ক্রয়ের জন্য অনলাইন শপিং বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এজন্য এটি কিনতে আপনি অনলাইন শপ ব্যবহার করতে পারেন। অনলাইনে কিনতে এখানে ক্লিক করুন।
বিভিন্ন রকমের স্লিমিং বেল্টআপনি কি খুব বেশি মোটা? কোন ভাবেই পেটের অতিরিক্ত মেদ কমাতে পারছেন না! নো প্রবলেম আপনার জন্য বাজারে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের স্লিমিং বেল্ট। এবার আপনার মেদ কমবেই। আর এ সমস্যার সমাধান দিতে পারে বিভিন্ন ধরনের স্লিমিং বেল্ট। যারা স্লিম হতে চান তারা আজই নিয়মিত ব্যায়ামের পাশাপাশি দ্রুত ফল পেতে স্লিমিং বেল্ট সংগ্রহে রাখুন। চলুন সহজেই মেদ কমানোর জন্য স্লিমিং বেল্ট কিভাবে ব্যবহার করবেন জেনে নেই।
স্লিমিং বেল্ট:
স্লিমিং বেল্ট কিনতে ক্লিক করুন স্লিমিং বেল্ট কিনতে ক্লিক করুন
মেদ আর বাড়তি ওজন নিয়ে যারা ভূগছেন তারা সারাদিনের যে কোন সময়ই পরে থাকতে পারবেন। এতে কোন নির্দিষ্ট বাধ্যবাধকতা নেই। তবে একটানা ২০-২৫ মিনিটের উপরে ব্যবহার করবেন না। কর্মক্ষেত্রে ও এটি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে বেশি ভাল হয় কর্মজীবীরা যদি রাতে ব্যবহার করেন।
এই বেল্ট ব্যবহারের সুবিধা:
স্লিমিং বেল্ট কিনতে ক্লিক করুন
-এটা আপনার মেদ কমিয়ে শরীরে নিয়ে আসবে সুন্দর একটা সেপ।
-আপনার ওজন কমিয়ে দেবে।
-শরীর মাসাজ করতে পারবেন অনায়াসে
- সহজে ব্যবহারযোগ্য স্লিমিং প্রোডাক্ট এটি আপনার দেহের নির্দিষ্ট অংশে মুভমেন্টের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেহকে স্লিম আকৃতি দেয়
এই স্লিমিং বেল্টটি পাওয়ার অ্যাডাপ্টার লাগিয়ে এটি ব্যবহার করতে পারবেন।
কোথায় পাবেন:
স্লিমিং বেল্ট কিনতে ক্লিক করুন
রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন ফিটনেস আউটলেটে পন্যগুলো পেয়ে যাবেন। তবে এসকল পণ্য ক্রয়ের জন্য অনলাইন শপিং বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এজন্য এটি কিনতে আপনি অনলাইন শপ ব্যবহার করতে পারেন। অনলাইনে কেনা যাচ্ছে এই লিংকে।
কিনতে ক্লিক করুনমেদভূড়ি দিন দিন বেড়েই চলেছে! কোন কিছুতেই যে কমানো যাচ্ছে না এই মারাত্নক সমস্যা। কাজের ব্যস্থতায় বা সময়ের অভাবে অনেকেই ঠিকমত ব্যায়াম করতে পারছেন না। একটু সময় করে জিমে গিয়ে ফিট হয়ে আসবেন সেটাও করা সম্ভব হচ্ছে না। এ ধরনের সমস্যায় যারা ব্যস্ত তারা নিয়ে নিতে পারেন বর্তমান প্রযুক্তির উদ্ভাবিত মিনি স্লিমিং ডিভাইস। ওজন কমিয়ে স্লিম থাকতে সবসময় এগুলো আপনার কাছেই রাখতে পারবেন।
মিনি স্লিমার:
কিনতে ক্লিক করুন
পেট বা শরীরের অন্যান্য অংশ থেকে মেদ ঝরিয়ে ফেলতে এসব মিনি স্লিমিং ডিভাইস খুবই কার্যকর। আপনার পেট, হিপের চর্বি, এমনকি গলার ঝুলে যাওয়া মেদ যা আপনার বয়সের সাথে বাড়ে, সেই মেদও কমাতে পারবেন মিনি স্লিমিং ডিভাইস দিয়ে। এইসব পন্যগুলো আপনাকে স্লিম করার পাশাপাশি আপনার সৌন্দর্য্য ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে। শুধু সৌন্দর্য্য নয়, সুস্থ থাকার জন্য হলেও এগুলো ব্যবহারের বিকল্প নেই।
কিনতে ক্লিক করুনশরীরের বিভিন্ন অংশ মাসাজের জন্য বাজারে রয়েছে বিভিন্ন মিনি স্লিমার। যেগুলো সাহায্যে আপনি মাসাজ করতে পারবেন অনায়াসে। আর এই ধরনের পন্য গুলি সহজে ব্যবহারযোগ্য। এ প্রোডাক্ট গুলো আপনার দেহের নির্দিষ্ট অংশে মুভমেন্টের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেহকে স্লিম আকৃতি দেবে।
মেদ আর বাড়তি ওজন নিয়ে যারা ভূগছেন তারা সারাদিনের যে কোন সময়ই পরে থাকতে পারবেন। এতে কোন নির্দিষ্ট বাধ্যবাধকতা নেই। তবে একটানা ২০-২৫ মিনিটের উপরে ব্যবহার করবেন না। কর্মক্ষেত্রে ও এটি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে বেশি ভাল হয় কর্মজীবীরা যদি রাতে ব্যবহার করেন।
কোথায় পাবেন:
কিনতে ক্লিক করুন
রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন ফিটনেস আউটলেটে পন্যগুলো পেয়ে যাবেন। তবে এসকল পণ্য ক্রয়ের জন্য অনলাইন শপিং বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এজন্য এটি কিনতে আপনি অনলাইন শপ ব্যবহার করতে পারেন। অনলাইনে কেনা যাচ্ছে এই লিংকে।
কিনতে ক্লিক করুনআপনি কি খুব বেশি মোটা? কোন ভাবেই পেটের অতিরিক্ত মেদ কমাতে পারছেন না! নো প্রবলেম আপনার জন্য বাজারে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের স্লিমিং বেল্ট। এবার আপনার মেদ কমবেই। চলুন সহজেই মেদ কমানোর জন্য স্লিমিং বেল্ট কিভাবে ব্যবহার করবেন জেনে নেই।
স্লিমিং বেল্ট:
কিনতে ক্লিক করুন
মেদ আর বাড়তি ওজন নিয়ে যারা ভূগছেন তারা সারাদিনের যে কোন সময়ই পরে থাকতে পারবেন। এতে কোন নির্দিষ্ট বাধ্যবাধকতা নেই। তবে একটানা ২০-২৫ মিনিটের উপরে ব্যবহার করবেন না। কর্মক্ষেত্রে ও এটি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে বেশি ভাল হয় কর্মজীবীরা যদি রাতে ব্যবহার করেন। এই বেল্ট ব্যবহারের সুবিধা:
-এটা আপনার মেদ কমিয়ে শরীরে নিয়ে আসবে সুন্দর একটা সেপ।
-আপনার ওজন কমিয়ে দেবে।
-শরীর মাসাজ করতে পারবেন অনায়াসে
- সহজে ব্যবহারযোগ্য স্লিমিং প্রোডাক্ট এটি আপনার দেহের নির্দিষ্ট অংশে মুভমেন্টের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেহকে স্লিম আকৃতি দেয়
এই স্লিমিং বেল্টটি পাওয়ার অ্যাডাপ্টার লাগিয়ে এটি ব্যবহার করতে পারবেন।
কোথায় পাবেন:
কিনতে ক্লিক করুন
রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন ফিটনেস আউটলেটে পন্যগুলো পেয়ে যাবেন। তবে এসকল পণ্য ক্রয়ের জন্য অনলাইন শপিং বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এজন্য এটি কিনতে আপনি অনলাইন শপ ব্যবহার করতে পারেন। অনলাইনে কেনা যাচ্ছে এই লিংকে।
ওজন কমানোর জন্য কত কসরত্ই না করি আমরা। ডায়েট, এক্সারসাইজ তো রয়েছেই, সেই সঙ্গেই জলদি ওজন কমাতে সাহায্য নিতে পারেন অ্যাকুপ্রেশারেরও। শরীরের চারটি পয়েন্টে চাপ দিলে ওজন ঝরবে তা়ড়াতাড়ি। জেনে নিন কোন সেই চার পয়েন্ট—
কান
কানের লতি মাসাজ করলে হজম ক্ষমতা বাড়ে যা ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। দিনে তিন বার অন্তত তিন মিনিট ধরে মাসাজ করুন।
মুখ
নাক ও উপরের ঠোঁটের মাঝের অংশ। এই পয়েন্টে চাপ দিলে উত্কণ্ঠা ও খিদে কমবে। রোজ পাঁচ মিনিট এই পয়েন্ট মাসাজ করলে স্ট্রেস কমে ওজন থাকবে বশে।
হাত
কনুইয়ের ভিতর দিকের অংশে চাপ দিলে শরীর থেকে অতিরিক্ত গরম বেরিয়ে গিয়ে পেট পরিষ্কার থাকে। প্রতি দিন দুই থেকে তিন বার এক মিনিট করে মাসাজ করুন এই পয়েন্ট।
পা
এই পয়েন্টকে বলা হয় জু সান লি। অ্যাকুপ্রেশারে এই পয়েন্ট ব্যবহার করা হয়। হাঁটুর নীচে এই পয়েন্ট মাসাজ করলে হজম ক্ষমতা বাড়ে ও শরীরের কোনও অংশের ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে। প্রতি দিন সন্ধেবেলা এই পয়েন্টে মাসাজ করলে প্রতি সপ্তাহে অন্তত এক পাউন্ড পর্যন্ত ওজন কমাতে পারবেন। প্রতি হাঁটুর নীচে ৯ বার করে পাঁচ মিনিট ধরে মাসাজ করুন। তবে ঘুমোতে যাওয়ার ঠিক আগে করবেন না।
বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।
কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।