@psychokobi
আজকে শুধু বেশতো না, বাংলার এই কৃতী সন্তানেরও জন্ম! (খুকখুকহাসি)
(কিমজা)(কিমজা)(কিমজা)পথচলার ৩য় বছর(কিমজা)(কিমজা)(কিমজা)
কোকাকোলা, বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় কোমল পানীয়। তবে তার পিছনে Coca-Cola ওয়ার্ডমার্কের বিখ্যাত লোগোরও অবদান আছে। সেজন্যই বিশ্বের প্রায় সকল আর্ট ও ডিজাইন স্কুলে কিংবা বিজনেস স্কুলের ব্র্যান্ডিং কোর্সের শুরুতে পড়ানো কমন টপিকের একটি Coca-Cola লোগো।
১৮৮৬ সালে John S Pemberton যখন তার
নতুন কোমল পানীয় বানানো শুরু করেন, তার পার্টনার Frank M Robinson তখন
Coca-Cola নাম প্রস্তাব করেন। সেই সময়ে কোকাকোলার লোগো হিসাবে Slub Serif
ফন্ট দিয়ে লেখা COCA-COLA ব্যবহার করা হয়।
১৮৮৭ সালে Frank Robinson
নামে এক কর্মচারী ঔ সময়ের বিখ্যাত ফন্ট স্টাইল Spencerian script এ লোগোটি
নতুন করে আঁকেন এবং মূলত ঔ ওয়ার্ডমার্কটাই বিভিন্ন পরিবর্তনের সাথে এখনো
ব্যবহার হয়। তবে মাঝখানে ১৮৯০-৯১ এক বছর পুরো লোগোকে একদম পাল্টে দেওয়া হয়
একটা ডেকোরেটিভ ফন্ট দিয়ে। বিস্তারিত ইতিহাস দেখতে পারেন এখান থেকেঃ http://www.coca-cola.co.uk/…/hi…/advertising/the-logo-story/
কোকাকোলার ওয়ার্ডমার্কের সাথে এর লাল রঙটিও বিখ্যাত। #fe001a এই হেক্সকোডের লাল রঙটি বর্তমানে পরিচিত Coca-Cola Red বা Coke Red হিসাবে।
কোকাকোলা লোগোর অনেকগুলো মজার ব্যাপারের একটি হচ্ছে সাধারনত প্রতিটি ফন্ট বা টাইপফেসে প্রতিটি Glyphs বা অক্ষর একই হয়। কিন্তু Coca-Cola লেখার দুইটি C বড় হাতের হলেও তাদের দুইটির আকৃতি দুই রকম!
ছবিতে কোকাকোলার বিবর্তন, সংগ্রহ করা হয়েছে boredpanda.com থেকে।
সৌজন্যেঃ https://www.facebook.com/DesignProtidin
g-speak একটি ভবিষ্যতের ইউজার ইন্টারফেস, যা উঠে এসেছে স্টিভেন স্পিলবার্গ পরিচালিত ও টম ক্রুজ পরিচালিত Minority Report মুভির সিন থেকে। ভাবুন তো একটা মাউস দিয়ে আপনারা পাঁচ বন্ধু আলাদা পাঁচ রকমের কাজ করছেন একই মনিটরে, ব্যাপারটা আরও মজার যখন কোন মাউস বা কীবোর্ড লাগবেইনা! শুধু হাতের ইশারায় আপনার কম্পিউটার কাজ করবে?
একটা সময় ছিল মানুষ কম্পিউটার
বা অন্য ইলেকট্রনিক যন্ত্র ব্যবহার করত বিভিন্ন সুইচ বা কী দিয়ে। সে জায়গা
আজ প্রায় দখল করে নিয়েছে টাচস্ক্রিন। ডিজিটাল প্রায় প্রতি যন্ত্রে এসে
গেছে টাচস্ক্রিনে। উল্লেখ্য যে Minority Report মুভিতে যে ফিকশনাল
ভবিষ্যতের প্রযুক্তি ছিল তার অন্যতম একটি ছিল "মাল্টি-টাচ সিস্টেম"। এই
মুভিতে ব্যবহারিত টেকনোলজি সম্পর্কে জানতে এই লিঙ্কটা দেখতে পারেন: http://bit.ly/1OEN5vp
সে যাই হোক, প্রযুক্তি থেমে থাকেনা। তাই টাচস্ক্রিনের পরে Minority Report
মুভির প্রোডাক্ট আর্কিটেক্ট ও ইন্টারফেস ডিজাইনার John Underkoffler এবং
তার প্রতিষ্ঠান Oblong থেকে তৈরি করা হয় এমন এক প্রযুক্তি, যা দিয়ে আপনি
আপনার যন্ত্র ব্যবহার করতে পারেন কোন হাতের স্পর্শ ছাড়াই। এই প্রযুক্তি
ব্যবহারের জন্য আগে হাতে গ্লাভস পরতে হত কিন্তু বর্তমানে তারও প্রয়োজন নেই।
স্বাভাবিক নড়াচড়া বা Natural Gesture এর মাধ্যমে এটি এক অসাধারন
প্রযুক্তি। তাছাড়া এই প্রযুক্তিতে আপনি একই সময়ে একাধিক মনিটর বা একাধিক
ডিভাইসে কাজ করতে পারবেন। আছে একই স্ক্রিনে একাধিক ব্যবহারকারীর সুবিধা।
বিস্তারিত দেখতে পারেন ওদের অফিসিয়াল সাইট থেকে: http://bit.ly/1IkyShN
তবে সবচেয়ে বড় কথা, John Underkoffler ও তার Oblong এর স্বপ্ন এই g-speak
শুধু ল্যাবে সীমাবদ্ধ নয়, ছড়িয়ে যাবে স্মার্টফোন, কম্পিউটার, মাইক্রোওয়েভ
থেকে শুরু বিশ্বের সকল ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ড্যাশবোর্ডে। ইতিমধ্যেই কিন্তু
অনেক স্মার্টফোনের ক্যামেরা আমরা দেখতে পাচ্ছি হাতের ইশারাতেই ছবি তুলতে।
TED2010 এ John Underkoffler এর একটি Talk আছে, ভিডিওটা দেখতে পারেন ইউটিউব
থেকেই: https://youtu.be/b6YTQJVzwlI
সৌজন্যেঃ ডিজাইন প্রতিদিন ( https://www.facebook.com/DesignProtidin )
অথবা,
বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।
কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।