• আড্ডা
  • প্রশ্ন
  • চত্বর
      
shahnaz chaudhury

@shahnaz1980

I'm Happy as can be!!
business_center প্রফেশনাল তথ্য নেই
school এডুকেশনাল তথ্য নেই
location_on লোকেশন পাওয়া যায়নি
1408291920000  থেকে আমাদের সাথে আছে
  • ৪৬২টি পোস্ট লিখেছে
  • ৭৮জনকে ফলো করছে
  • ৫৬টি পোস্ট শেয়ার হয়েছে
  • ১৫৩জন ফলো করছে
বাংলা
ভাব

জনপ্রিয় ট্রেন্ডিং স্পেশাল ঈদ পূজা

পোস্ট লিখো
shahnaz chaudhury এর পোস্ট

shahnaz chaudhury: যদি আজ বিকেলের ডাকে তার কোন চিঠি পাই? যদি সে নিজেই এসে থাকে, যদি এতোকাল পর তার মনে হয়, দেরী হোক- তবু যায়নি সময়.. ____ নরেশ গুহ ( "শান্তিনিকেতনে ছুটি" কবিতার অংশবিশেষ! )

রেট করেছ:
বেশ! ২
| কমেন্ট ০ | শেয়ার

০

1468304339000

shahnaz chaudhury: ছোটদের ভিড়ে নিজের অতীতকে খুঁজে পেতে বড় ইচ্ছে করে । তবে এখনো ঈদ আসে,ঈদ যায় তবে এতো খুশি,আনন্দ খুঁজে পাওয়া যায় না । দিনগুলোর ভালোলাগাটা ছিল অন্য এক আকর্ষণের । একদম শুরু থেকে শেষপর্যন্ত সবকিছুই ভালো লাগতো ।

রেট করেছ:
বেশ! ৩
| কমেন্ট ১ | শেয়ার

০

1467649546000

shahnaz chaudhury: এক লাইভ টিভি প্রোগ্রামে সৌদি আরবের একজন মুফতি সাহেবের কাছে সোমালিয়া থেকে একটি প্রশ্ন আসলো - “আমাদের রোজা কি কবুল হবে যদি আমাদের কাছে সেহরি বা ইফতার করার জন্য কিছু না থাকে?” এই প্রশ্ন শুনে শাইখ কেঁদে ফেলেন। https://m.facebook.com/story.php...

রেট করেছ:
বেশ! ২
| কমেন্ট ০ | শেয়ার

০

1465551987000

shahnaz chaudhury: একটি বেশব্লগ লিখেছে

জাস্টিস ফর তনু !!
আসেন শুরু করি হ্যাশ ট্যাগ আর প্রোফাইল পিকচার দিয়ে। তাসকিনের জন্য করেছিলাম এশিয়া কাপের ফাইনালের জন্য করেছিলাম তনুর জন্য পারবা না?
সবাই এক সাথে স্ট্যাটাস দেন এই হ্যাশ ট্যাগ দিয়ে
‪#‎JusticeForTonu‬
আমি তনু হত্যার বিচার চাই ,আপনি? https://m.facebook.com/story.php…
ভাই কোন মিডিয়া তনুর নিউজ শেয়ার করতেসে না। একটাও না। ভাবতে পারেন মরেও তনু কত অসহায়। ভাই এই অবস্থায় আমাদেরকেই মিডিয়ার দায়িত্ব পালন করতে হবে। আপনি করবেন না। ফাইন। কইরেন না। আমারে করতে দেন।
আর ফেসবুকে প্রতিবাদের ফল আমরা কি রাজনের ক্ষেত্রে পাই নাই?.আন্সার মি। ইন্ডিয়াতে দামিনীর বিচার চাওয়া শুরু হইছিল ফেসবুক থেকে!!
ডাইনে না বায়ে না ফোকাস একটাই
তনু হত্যার বিচার চাই !!
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...
রেট করেছ:
বেশ! ১
| কমেন্ট ০ | শেয়ার

০

1458743939000

shahnaz chaudhury: একটি বেশব্লগ লিখেছে

ছানার জর্দা
ছানার জর্দা :
যা যা লাগবে: ছানা ১ কাপ,  ময়দা অথবা করন ফ্লাউয়ার ২ টেবিল চামচ, মাওয়া অথবা গুড়া দুধ ৪ টেবিল চামচ, জাফরান রং আধা চা চামচ
সিরার জন্য চিনি ২ কাপ, পানি ৪ কাপ, কমলার রস ৪ টেবিল চামচ
ভাজার জন্য তেল।
একটা সবজি কুরুনী

যেভাবে করবেন :

১ কাপ ছানা কাঠের পিঁড়িতে হাত দিয়ে খুব ভালভাবে মেখে নিন। এবার ছানার সঙ্গে গুড়াদুধ , কর্নফাওয়ার / ময়দা মেশান। আবারও হাত দিয়ে খুব মিশিয়ে নেবেন।
জাফরান রং মিশিয়ে নিন। একটা সব্জি কুরুনির সাহায্যে অল্প অল্প নিয়ে ঘষে ঘষে ছানার জর্দা তৈরী করুন আমি কিমার মেশিন দিয়ে করেছি !। এতে করে ছিদ্র দিয়ে নানা আকারের হয়ে ছানা প্লেটে পড়বে।

এবার সেগুলো গরম তেলে ভেজে তুলুন।

চিনির সিরায়(আমি সিরায় কমলার রস দিয়েছি ফ্লেভারের জন্য ) ডুবিয়ে রাখুন আধাঘন্টা। চিনির সিরা থেকে তুলে প্লেটে পেস্তা বাদাম ও লাল মোহন  দিয়ে পরিবেশন করুন।
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...
রেট করেছ:
বেশ! ২
| কমেন্ট ১ | শেয়ার

০

1458320869000
ছবি

shahnaz chaudhury: ফটো পোস্ট করেছে

ছানার জর্দা II

    Loading ..

রেট করেছ:
বেশ! ২
| কমেন্ট ১ | শেয়ার

০

1458316636000

shahnaz chaudhury: *শুভকামনা* জিতে গেলে তখন জিতে যায় পুরা জাতি আর হারলে শুধু হারে ওরা ১১ জন... । এটাই হল আমাদের সমর্থন ! জয় পরাজয়ে পাশে আছি থাকব।I

রেট করেছ:
বেশ! ২
| কমেন্ট ১ | শেয়ার

০

1458189051000
ছবি

shahnaz chaudhury: ফটো পোস্ট করেছে

গ্রাম থেকে আনা খাটি দুধ দিয়ে হালকা মিষ্টি সাদা দই ! ক্যারামেল এবং ফুড কালার ছাড়া !

    Loading ..
    Loading ..

রেট করেছ:
বেশ! ৩
| কমেন্ট ২ | শেয়ার

০

1457548872000

shahnaz chaudhury: একটি বেশব্লগ লিখেছে

ফেসবুক ফ্যাসিনেশন।

ফেসবুক ঘিরেই ছিল সব ফ্যাসিনেশন। কে আমার পোস্টে লাইক দিল ,কে কমেন্ট করল ,কোন ইস্যুতে গরম ফেসবুক। এড্রিনালিন রাশ হত কারণে অকারণে।

সেই সাথে বিষন্নতা ঘিরে ধরত। পাচ মিনিট মন ভাল থাকলে দশ মিনিট খারাপ থাকত। কারণ ছাড়াই মন খারাপ হত কারণ ছাড়াই ভাল হত। মন খারাপের কারণগুলো ভাবলে এখন নিজেরো হাসি পায়। সারারাত ফেসবুকের নিউজফিডে পরে থাকলে যা হয় আর কি।

হঠাত ধাক্কায় বুঝতে পারলাম। আশেপাশের জগত থেকে কিভাবে নিজেকে আইসোলেট করে ফেলেছি। সারারাত ফেসবুকিং করে সারাদিন ঘুমিয়ে সন্ধ্যায় একগাদা খেয়ে আবার ফেসবুকে। নিজের কাছেই নিজেকে ঘৃণ্য লাগছিল।

নিজেকে সময় দিয়েছিলাম ৬ মাস। এই ছয় মাসে রাত জাগা ,ফেসবিকুং এডিকশন সব কিছু থেকে বের হয়ে আসব। অনেক কষ্ট হলেও বের হয়ে আসতে পেরেছি। আজকাল তাই ফেসবুকিং টাও ভাল লাগে। কারণ আগে আমি আমার রিয়েল লাইফটা ঠিক করতে পেরেছি। আমার লাইফ ফেসবুকের লাইক শেয়ার কমেন্ট ফ্রেন্ডস ইস্যুরা আর কন্ট্রোল করেনা। আমার ঘুম ,আমার মনের পাইলট আমিই।
.
বিষন্নতায় ভুগে তোমরা যারা ফেসবুককে একমাত্র আশ্রয় ভেবে নাও। রাত জেগে ফেসবুকিং কর্। তোমরা নিজেরাও জানোনা এটা তোমার বিষন্নতা কে জ্বালানি জোগাচ্ছে
.
রাত জেগে জেগে নিউজফিডে আলু,কলা ,পটল দেখলে লাইফে চিড়া ভিজবে না
এমন না যে সাফল্যটা আজকেই পেতে হবে। আর সাফল্য পেলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। মোটেই না
.
একটা ভাল বই পড়
একটা ভাল মুভি দেখ
বাবা মায়েদের সাথে একটু গল্প করো
ভাই বোনরা মিলে কোথাও ঘুরতে যাও
সকালে ফজরের নামাজটা পড়ে একটু হেটে আস বাইরে থেকে
রাতটা ঘুমে তলিয়ে যাও
ভাল স্বপ্ন দেখার জন্য ভাল ঘুম জরুরী
মন খারাপ আবার কি রে পাগলা ,ইউ আর দা ক্যাপ্টেন অফ ইওর লাইফ I
By Warish Azad Nafi

সম্পূর্ণ বেশব্লগ...
রেট করেছ:
বেশ! ৩
| কমেন্ট ০ | শেয়ার

০

1457548755000

shahnaz chaudhury: একটি বেশব্লগ লিখেছে

babara emoni hoy

স্কুল লাইফে একবার ঠিক করলাম নিজের টাকায় আব্বাকে স্যু কিনে দেব। ঘটনা হল ক্রিকেট খেলতাম, কেডস লাগবে। বাটায় তখন পাওয়ারের এক জোড়া কেডস এসেছিল দাম পনেরশ টাকা। আবদার করে বসলাম আব্বার কাছে
- আব্বা কেডস কিনে দাও।
আমার বাবার সেদিন কেডস কিনে দেবার সামর্থ্য ছিলনা। অনেক রাগারাগি করলাম। না খেয়ে থাকলাম। আম্মা এসে বলল
- তুই জানিস তোর আব্বা গত পাচ বছরে একই জুতা পরে চালিয়ে যাচ্ছে
.
প্রচন্ড ধাক্কা লাগল কথাটা শুনে। আব্বা পাচ বছর ধরে একই স্যু পরে অফিসে যাওয়া আসা করছে। কালের বিবর্তনে যে জুতোর মিউজিয়ামে জায়গা হওয়ার কথা চার কোণা জলছাপ কাগজের দৈন্যে সে জুতা লাইফ টাইম সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছে আব্বাকে।
.
আমি তখন ক্রিকেটের খেপ খেলতাম টুকটাক। ঠিক করলাম খেপ খেলে টাকা জমিয়ে আব্বা কে স্যু কিনে দেব। এক খেপে তখন বেশী না ৫০ টাকা দিত কোনটাতে খাওয়াত টাকা দিতনা। তো আমি প্রবল আগ্রহে আব্বাকে জুতা কিনে দিব বলে স্কুল ফাকি দিয়ে খেপ খেলতে লাগলাম। বয়সে কম ছিলাম বলে নিতে চাইতোনা।
.
অনেক কষ্টে খেপ খেইলা জমালাম ৬০০ টাকা। মনে তখন আনন্দ। আব্বারে ঢাকায় ফোন দিয়া বললাম
- আপনি আগামী সপ্তাহে ফেনী আসেন দরকার আছে
.
বাবারে জুতা কিনে দিবে আজ তাই খেপ খেলে জমান ৬০০ টাকা নিয়ে গর্বিত ছেলে গেল বাটার শো রুমে। জানতাম না কি অপেক্ষা করছে। ছয়শ টাকার মধ্যে জুতা পাওয়া যাবে এক জোড়াই। এদিকে আমার আবার যেগুলা পছন্দ হইছে সেগুলার দাম হাজারের উপরে। প্রচন্ড অক্ষমতায় আমি কাদতে লাগলাম। একবার মন চাইল শো রুমের ম্যানেজার কে বলি
- আঙ্কেল বাকি দিবেন মাসে মাসে কিস্তিতে শোধ করে দিব।
.
সেদিন আব্বার জন্য নিজের টাকায় জুতো কেনার স্বপ্ন আমার পূরণ হয়নি। কঠিন বাস্তবতা সেই স্কুল পড়ুয়া কিশোর কে শিখিয়ে দিয়েছিল , সাধ আর সাধ্যের মধ্যে তফাত কতটুকু।
.
.
আপনজনের জন্য মন ভরে কিছু একটা করতে পারার অক্ষমতার কষ্ট সেবারই প্রথম পেয়েছিলাম
.
বাবার ধমকে দিন শুরু করা ছেলেটারও খুব ইচ্ছা করে নিজের টাকায় এক জোড়া জুতো কিনে বাবার পায়ের কাছে বসে প্রাগৈতিহাসিক জুতোজোড়া খুলে নিজ হাতে নতুন জোড়া পরিয়ে দিয়ে বলতে
- এইবার এই জোড়াকে মুক্তি দাও
.
টানাটানির সংসারে শহরে পড়তে আসা ছেলেটারও ইচ্ছা করে এবার ঈদে বাড়ি ফেরার সময় মায়ের জন্য ভালো একটা দামী শাড়ি কিনে নিয়ে যেতে। কলিংবেল বাজানোর পর মা দরজা খুলে দেখবে তার পাগল ছেলেটা শাড়ির জমিন খুলে হাসিমুখে বলছে
- জমিন টা আমার মায়ের সরল মুখটার মত
.
বোনের আবদার মেটাতে অক্ষম ভাইটারও ইচ্ছা করে এবারের ছুটিতে একটা এন্ড্রোয়েড মোবাইল কিনে বোনের কলেজের ব্যাগে ঢুকিয়ে রেখে সাথে একটা চিরকুট লিখে দিতে
- এবার থেকে দেখব হোয়াটস এপে ভাইকে কত জ্বালাতে পারিস
.
মানিব্যাগের খুচরো টাকা দিয়ে কেনা রক্তগোলাপ ছাড়া প্রেমিকাকে আর কিছু দিতে অক্ষম প্রেমিক ছেলেটারও ইচ্ছা করে এক গুচ্ছ চুড়ি না ,চকবাজার থেকে হোলসেলে চুড়ির পুরো গাট্টিটা এনে সেটাকে প্রেমিকার সামনে রেখে কপালের ঘাম মুছতে মুছতে বলতে,
- নে পাগলী। এবার দেখব কত চুড়ি পড়তে পারিস ,আর কত চুড়ি অভিমানে ভাংতে পারিস
.
এই অক্ষম মানুষগুলোর দেয়ার ক্ষমতা হয়ত নেই ,কিন্তু পৃথিবী জেনে রাখুক তাদের ভালোবাসায় এতটুকু খাদ নেই।
.
এ পৃথিবীতে নানান রঙ্গের কষ্ট আছে। কিন্তু আপন জন কে মন ভরে না দিতে পারার মত কষ্ট কিছুতে নেই|

Written by Warish Azad Nafi

সম্পূর্ণ বেশব্লগ...
রেট করেছ:
বেশ! ৩
| কমেন্ট ২ | শেয়ার

১

1456579444000

shahnaz chaudhury: একটি বেশব্লগ লিখেছে

গ্রিন টি কেন খাবেন?
জেনে নিন গ্রিন টি কেন খাবেন
=====================
সাধারণ চা আর গ্রিন টি’র মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে প্রক্রিয়াজাতকরণে। অন্যান্য চা তৈরি করতে ‘ফারমেনটেইশন’ বা গাঁজন প্রক্রিয়া চালানো হয়ে, গ্রিন টি’র ক্ষেত্রে তা করা হয় না। ফলে অন্যান্য চা থেকে গ্রিন টি’তে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান ও পলি-ফেনলস বেশি থাকে। তাই অন্যান্য চা থেকে গ্রিন টি’র উপকারিতা বেশি। চা গাছের সবুজ পাতাই মূলত গ্রিন টি। এই চায়ে রয়েছে ভিটামিন এ, ই ওসি। এছাড়াও রয়েছে ক্যালমিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও বিভিন্ন মিনারেল।
.
চলুন জেনে নিই, গ্রিন টি`র কিছু উপকারিতা-
.
△ গ্রিন টি হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। গ্রিন টি শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৪ কাপ সবুজ চা খেলে অতিরিক্ত ৬৭ ক্যালোরি পোড়ানো যায়।
.
△ খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে, যা প্রত্যক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করে গ্রিন টি। ফলে দেহে অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারে না।
.
△ গ্রিন টি খাদ্যনালীর ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও ভালো কোষগুলোর কোনো ক্ষতি না করে সার্বিকভাবে ক্যান্সারের কোষ নির্মূল করে।
.
△ গ্রিন টি শরীরের ক্ষতিকর কলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় উপকারী কোলেস্টেরলের পরিমাণও বাড়ায়।
.
△ গ্রিন টি’র ‘ক্যাটেকাইন’ নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মুখের ভিতরের বিভিন্ন ব্যকটেরিয়া ও ভাইরাস ধ্বংস করে। যা গলার ইনফেকশনসহ দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা কমিয়ে আনে।
.
△ নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমে যায়।
.
△ প্রকৃতিকভাবেই ‘থিয়ানিন’ নামের অ্যামাইনো এসিড চা পাতায় পাওয়া যায়। এই উপাদান দুশ্চিন্তা ও হতাশা কমাতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে অবসাদ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
.
△ চায়ের ক্যাটেকাইন উপাদান অ্যান্টি ভাইরাল ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল হিসেবে বেশ কার্যকর। ফলে ইনফ্লুয়েঞ্জা থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত সব রকমের রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে অনেক রোগ বিস্তারেও বাধা দেয় গ্রিন টি।
.
△ মুখে বয়সের ছাপ ও বলিরেখা দূর করতে গ্রিন টি’র জুড়ি নেই। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামাটরি উপাদান ত্বকে বলি রেখা পড়তে দেয় না।
.
তাছাড়া এটি ত্বকের রোদে পোড়াভাব কমাতে ও ব্ল্যাক হেডস দূর করতে সাহায্য করে।
ক্যান্সারের জন্য দায়ী কোষ জন্মাতে বাধা দেয় গ্রিন টি, পাশাপাশি উপকারী কোষকে উজ্জীবিত করে।
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...
রেট করেছ:
বেশ! ০
| কমেন্ট ০ | শেয়ার

০

1456408742000

shahnaz chaudhury: *ভালোবাসা* ১) ভালোবাসা সাধারনত জোর করে হয় না ২) ভালোবাসা ধরে রাখতে করতে হয় অনেক কিছুই ৩)ভালোবাসার অর্থ অন্যের সবকিছুকে আপন করে নেয়া ৪)শুধু আকর্ষণই নয়, এতে থাকতে হয় সম্মান, শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস ৫) অন্যকে ভালোবাসার পূর্বে নিজেকে ভালোবাসা উচিত

রেট করেছ:
বেশ! ৪
| কমেন্ট ২ | শেয়ার

০

1455430228000

shahnaz chaudhury: *বসন্ত* আকাশে বহিছে প্রেম, নয়নে লাগিল নেশা কারা যে ডাকিল পিছে! বসন্ত… এসে …গেছে

রেট করেছ:
বেশ! ২
| কমেন্ট ১ | শেয়ার

০

1455429551000

shahnaz chaudhury: একটি বেশব্লগ লিখেছে

সেদিন দায়িত্ব টা কে নিবে জাতি জানতে চায়।

১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
প্রেমিক প্রেমিকা সিদ্ধান্ত নিল ঠোটের ব্যারিকেড বসাবে শাহবাগ মোড়ে। ঠিক সকাল দশটায়। সেদিন খুব সাজুগুজু করে বের হল ছেলে মেয়ে। শাহবাগে ভালোবাসা দিবসে খুব ভিড়। হাজার হাজার কপোত কপোতিকে সাক্ষী রেখে তারা ডুবে গেল ঠোটের আটলান্টিকে। বলিউডের সিন বাংলার শাহবাগে। সেই রোমান্টিসিজম। আবেগে মেয়ের চোখে পানি এসে গেল সখী ভালবাসা কারে কয়
.
এর কিছুদিন পর
প্রেমিকার কলেজ পড়ুয়া ছোটভাই মোবাইলে পর্ণ নিল ফ্রেন্ডের কাছ থেকে। রাতের বেলা আয়েশ করতে যাইয়া প্রথম ভিডিওটা খুলেই দেখল ছেলে মেয়ে পাবলিকলি কিস করছে। ভিডিও করে পর্ণ সাইটে আপলোড করেছে কেউ। মেয়েটা কে পরিচিত লাগছে না। এইচডি রেজ্যুলুশনে জুম করে ধাক্কা খেল ছেলে। একি এটা তো তার বোন
.
তার কিছুদিন পর
সেই প্রেমিক প্রেমিকার ব্রেক আপ হয়ে গেছে। ছেলে মেয়ে দুজনের জন্যই আলাদা পাত্র পাত্রী দেখছে
ছেলে গেছে পরিবারের সাথে মেয়ে দেখতে। একটু পরই মেয়ে ফিস ফিস করে মায়ের কানে বলল " এই ছেলেরে টিভিতে দেখছি আম্মা আরেক মাইয়ারে চুমা দিতে। "
.
এদিকে সেই প্রেমিকারেও আরেক ছেলে দেখতে গেছে। একটু পরই পাশের বন্ধুরে কানে কানে বলল
" আচ্ছা তুই যে ভিডিও দিয়েছিলি এইটা সে মেয়ে না। "
বাই ওয়ারিশ আজাদ নাফি 
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...
রেট করেছ:
বেশ! ৫
| কমেন্ট ১ | শেয়ার

১

1455177771000

shahnaz chaudhury: *ইন্ডিয়ানসিরিয়াল* ইন্ডিয়ান সিরিয়াল মানেই এক্সট্রা ম্যারিটাল অ্যাফেয়ার ,নাজায়েজ আউলাদ,মরে গিয়েও ফিরে আশা !!

রেট করেছ:
বেশ! ৬
| কমেন্ট ০ | শেয়ার

০

1453564494000

shahnaz chaudhury: *ইন্ডিয়ানসিরিয়াল* ইন্ডিয়ান সিরিয়াল মানেই এক্সট্রা ম্যারিটাল অ্যাফেয়ার ,নাজায়েজ আউলাদ,মরে গিয়েও ফিরে আশা !!

রেট করেছ:
বেশ! ০
| কমেন্ট ০ | শেয়ার

০

1453564493000
ছবি

shahnaz chaudhury: ফটো পোস্ট করেছে

ডিনারে বানালাম চিকেন খিচুরী আর ডিম পোচ কারী

    Loading ..
    Loading ..

রেট করেছ:
বেশ! ১
| কমেন্ট ১ | শেয়ার

০

1453307297000

shahnaz chaudhury: একটি বেশব্লগ লিখেছে

অদ্ভুত ব্যাপার হল আমরা নাকি আইডিওলাইজ করার জন্য লেজেন্ড খুজে পাইনা। আমাদের নাকি স্বপ্ন দেখানোর কেউ নাই। একজন জুয়েল আইচ ,একজন হুমায়ূন আহমেদ ,একজন হুমায়ূন ফরিদীই তো আমাদের লেজেন্ড।
আশির দশকের লন্ডনের এক ব্যাস্ত রাস্তা। এক বাঙ্গালী জাদুকর জাদু দেখানোর অপেক্ষায়। অপেক্ষায় কিছু সাংবাদিক আর শতাধিক ভীনদেশী দর্শক। সে বাঙ্গালী জাদুকরের চোখ বেধে দেয়া হবে এবং তার হাতে গাড়ির চাবি ধরিয়ে দেয়া হবে। অনেকগুলো গাড়ির মধ্য থেকে প্রথম বারেই তাকে সঠিক গাড়িটা নির্বাচন করতে হবে।
.
একজন চোখের ডাক্তার তার চোখে ব্যান্ডেজ বেধে পরীক্ষা করে জানালেন
" তিনি আসলেই কিছু দেখতে পাচ্ছেন না। "
বাকিটা ইতিহাস। সেই বাঙ্গালী যুবক শুধু সঠিক গাড়িটা বেরই করলেন না ,চোখ বাধা অবস্থায় লন্ডনের ব্যাস্ততম রাস্তায় গাড়ি চালিয়ে দেখালেন। প্রশংসায় পঞ্চমুখ হল নাকউচু খুতখুতে ব্রিটিশরা। কেউ এই জাদুকর কোথায় বাড়ি তার? বাংলাদেশে
.
কে এই জাদুকর?
হুমায়ূন আহমেদ স্যার তার ‘ম্যাজিক মুনশি’ উপন্যাসের উৎসর্গপত্রে এই জাদুকর কে নিয়ে লেখেন
‘জুয়েল আইচ
জাদুবিদ্যার এভারেস্টে যিনি উঠেছেন।
এভারেস্ট জয়ীরা শৃঙ্গ বিজয়ের পর নেমে আসেন।
ইনি নামতে ভুলে গেছেন I

আমাকে যদি বলি হয় পৃথিবীতে তিনজন মানুষের নাম বলো যাদের চেহারা দেখলে মন ভালো হয়ে যায় আমি তার মধ্যে একজনের নাম বলব
জুয়েল আইচ। এই ভদ্রলোক সেই ছেলেবেলা থেকেই তার হাসি দিয়ে আমাকে মুগ্ধ করে রেখেছেন।
.
একবার ঈদ আনন্দমেলা হয়েছিল জুয়েল আইচের উপস্থাপনায়। ইত্যাদি তে সবসময় অপেক্ষায় থাকতাম কখন জুয়েল আইচের জাদু দেখাবে। মানুষ কে দুই ভাগ করে দেখানোর যে জাদুটা সেটার জন্য অপেক্ষায় থাকতাম বেশী
.
আমরা অনেকেই হয়ত জানিনা জুয়েল আইচ স্যার একাত্তরের একজন গেরিলা ফাইটার্। ৯ নম্বর সেক্টরের বীর মুক্তিযোদ্ধা।
.
আমরা আজকাল বিদেশী জিনিসের পাগল। দেশী লেজেন্ডদের খবর রাখিনা। বলিউডের কে কার সাথে ডেট করছে সেই খবর আমাদের মুখস্ত থাকে।
.
কিন্তু আমরা কি এইটা জানি , বিশ্বের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ২৯৫ জন জাদুশিল্পীর একজন আমাদের জুয়েল আইচ
.
বিশ্বখ্যাত জাদু বিশেষজ্ঞ ‘ডোনাল্ড ডিউইন্টার’ লন্ডনের বিখ্যাত ‘ডমিনিয়ন থিয়েটারে’ জুয়েল আইচের শো দেখে লেখেন, ‘ এমনই এক অবিস্মরণীয় অনুভূতি যা বর্ণনা করা যায় না, যা শিখে আয়ত্ত করা যায় না।"
.
বিশ্ববিখ্যাত জাদুশিল্পী ডেভিড কপারফিল্ড বলেন, ‘বন্ধু, জোর কদমে এগিয়ে চলো। ম্যাজিক তোমাকে চায়।’
.
এই হল জাদুকর জুয়েল আইচ। একজন মুক্তিযোদ্ধা জুয়েল আইচ। দা বেঙ্গল উইজার্ড।
.
ওয়ারিশ আজাদ নাফি
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...
রেট করেছ:
বেশ! ৪
| কমেন্ট ০ | শেয়ার

১

1453226708000
ছবি

shahnaz chaudhury: ফটো পোস্ট করেছে

ড্রিম লাইট।

    Loading ..

রেট করেছ:
বেশ! ২
| কমেন্ট ০ | শেয়ার

০

1452969954000

shahnaz chaudhury: একটি বেশব্লগ লিখেছে

ছবি টা দেখে নামিয়ে কেঁদে ফেলেছিললাম।।। প্রত্যেক স্বামী-স্ত্রীর অবশ্যই পাশাপাশি বসে এই মুভি দেখা উচিৎ।

"... প্রত্যেক স্বামী-স্ত্রীর অবশ্যই পাশাপাশি বসে এই মুভি দেখা উচিৎ। সংসার, দাম্পত্য শুধু যে অভ্যাসের ব্যাপার নয়, এই অভ্যাস, মমতা, নির্ভরতার পাশাপাশি প্রেমও আছে... আর সেই প্রেম যে এমনি এমনি হয় না, চর্চা করতে হয় সেটা শেখার ব্যাপার আছে। সবকিছু একপাশে সরিয়ে রেখে দুজনের আলাদা করে, একান্ত কিছু সময় কাটানোর প্রয়োজন আছে, সেটা শুধু শারীরিক নয়, একটু ভালোবাসার স্পর্শ বা দুজনের আগ্রহের বিষয় নিয়ে টুকটাক গল্প... এরও দরকার আছে। ভালোবাসি ভেবে নিজের ভেতর চেপে রাখলেই হয় না, সেটা প্রকাশেরও প্রয়োজন আছে। আর যারা এটা নিজেরা বোঝে না, তাদের জন্য এই মুভিটা দেখা খুব জরুরি।..."

বেলাশেষে (২০১৫) সিনেমাটি নিয়ে নিজস্ব কিছু ভাবনা লিখেছেন ইশরাত জাহান তিথি। লেখায় স্পয়লার আছে। তাই যারা চমক ভাঙতে চান না তারা মুভিটা দেখে এসে তারপর লেখাটা পড়ুন।

অভিনয়ে: সৌমিত্র চ্যাটার্জি, স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত

বিবাহিত জীবনের ৪৯ বছর পরে, জীবনের পড়ন্ত বেলায় এসে বিশ্বনাথ মজুমদারের হঠাৎ মনে হলো তাঁদের বৈবাহিক সম্পর্কে আসলে প্রেম বা ভালবাসা বলে কোনোকিছুর অস্তিত্ব ছিল না। সবটাই অভ্যাস, আর দায়িত্ব। তিনি এ দায়িত্বের শেকল থেকে মুক্তি চান, ৪৯ বছরের বিবাহিত জীবন থেকে মুক্তি চান, চান বিবাহবিচ্ছেদ! সিনেমার শুরুটা এভাবেই।
তারপরে আসে বিভিন্ন সাংসারিক টানাপোড়েন, প্রেম এবং অভ্যাসকে গুলিয়ে ফেলা, পরস্পরকে নতুন করে আবিস্কার করা, মমতা, নির্ভরশীলতা, বিশ্বাস... চমৎকার একটা মুভি! অনেকদিন পরে কিছু দেখতে বসে বারবার চোখ ভিজে উঠছিল। আবেগাপ্লুত হয়ে যাচ্ছিলাম। কলকাতায় আজকাল এত চমৎকার সব মুভি বানায়! আর অভিনয়... বিশেষ করে আরতি দেবীর ভূমিকায় স্বাতীলেখা সেনগুপ্তর অভিনয় দেখে মুগ্ধ হতেই হয়। এই বয়সে এত চমৎকার অভিনয় করেছেন, মনে হয়েছে তাঁর প্রেমে পড়ে যাই।
এইবার... এইবার কিছু তিতা কথা কই। আগেই স্পয়লার এলার্ট দিয়ে রাখি। যারা ভূয়সী প্রশংসা শুনে মুভিটি দেখে আবেগে আপ্লুত হতে চেয়েছিলেন তারা আমার এই লেখা এড়িয়ে যান।

স্বামী ভদ্রলোকটি আজীবন বাইরে কাজ করলেন, বই-পুস্তক, লেখক, পাঠক নিয়ে সময় কাটালেন, ঘরের ভেতর কীভাবে কী হয়ে যাচ্ছে তার কোনো খোঁজই কোনোদিন রাখেন নি। চার সন্তানকে গর্ভে ধারণ, তাদের জন্ম, লালনপালন, এত বড় একটা বাড়ির দেখাশোনা, বাচ্চাদের পড়াশোনা, অসুস্থতা, কাজের লোকদের সামাল দেয়া, রান্না করা, এবং স্বামী ভদ্রলোকটির পায়ের জুতা থেকে শুরু করে সমস্ত কিছুর দেখভাল করা, তাঁর জীবনকে নির্বিঘ্ন করা যাতে তিনি বাইরের লোকের কাছে বিদ্বান দিকগজ হিসেবে পরিচিত হতে পারেন... সবকিছু একা হাতে করেছেন স্ত্রীটি। বিয়ের পরপরই অসুস্থ শ্বশুরের দেখাশোনার দায়িত্বও পড়েছিল সেই স্ত্রীটির কাঁধে। প্রথম বিবাহবার্ষিকীতে স্বামীর দেয়া আলতা আর পায়েল পরে কেন বধূটি মন ভোলাতে আসেন নি তাই নিয়ে তাঁর অভিমান। অথচ বধূটি সেবা করছে তাঁরই বাবার, নিজের বাবার সেবা কিন্তু তিনি নিজে করেন নি। এত এত সব সাংসারিক দায়িত্ব যদি স্ত্রীটি পালন না করতেন তাহলে কিন্তু অপবাদের বোঝাও তাকেই বইতে হতো।
আর কিনা শেষবেলায় এসে স্বামীর মনে হলো স্ত্রীটি কেন কিছুই পারেন না। কেন লাইব্রেরিতে কাজ করলেন না, কেন এত এত বই পড়ে পণ্ডিত হলেন না, কেন ব্যাংকের লেনদেন করতে জানেন না, কেন তাঁর স্ত্রীটি স্বাবলম্বী নন! হুঁ, মানতেই হয়, ৪৯ বছর আগের এক বালিকা বধূ খুব পড়ালেখা জানতেন না, চাকরি করবারও সুযোগ তার ছিল না। কিন্তু সেই সুযোগ থাকলেই কি আর না থাকলেই কি! মজুমদার সাহেবের বড় ছেলে আর বউয়েরতো এই সমস্যা ছিল না। তারা প্রেম করে বিয়ে করেছিল, বউটি পড়ালেখা জানা শিক্ষিত মেয়ে, নিজ হাতে বুটিকের ব্যবসা করছে...স্বাবলম্বী। তাও তো ছেলেটির বউয়ের উপর থেকে মন উঠে গেছে। কারণ কী? আর কিছু নয়, সাংসারিক অভ্যস্ততায় তাদের প্রেমটা চাপা পড়ে গেছে। যে টিপটপ প্রেমিকাকে দেখে সে মুগ্ধ হয়েছিল ঘরের আটপৌরে জীবনে তার দেখা আর পাওয়া যায় না। যার মেধা, বুদ্ধির ধার তাকে পেশাগত জীবনে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা দিয়েছিল, এখন আর তার সাথে এসব বিষয় নিয়ে আলাপ করবার সুযোগই হয় না। বাড়ি ফিরলেই রোজ পুরনো কাসুন্দি বাচ্চার স্কুল, পড়া, সংসার খরচ, কাজের লোক... এসব করতে করতেই রাত পার হয়ে যায়। তাই ছেলেটিকে বাইরের চটক খুঁজে নিতে হয়। এখন আর সে তার ইন্টেলেকচুয়াল আলোচনার জন্য স্ত্রীর কাছে আসে না, চলে যায় অন্য একজনের কাছে।
এ-ই হয়... এ-ই হয়ে আসছে। আর এইখানেই আমার আপত্তি। আরতি দেবীর "বাহিরটা তুমি সামলাবে, আর ভিতরটা আমি... এমনই কথা ছিল।" এই কথাটিতেই আমার আপত্তি। সংসার তো একজনের নয়, স্ত্রীর যেমন দায়িত্ব আছে স্বামীরও আছে। দুইজনের সমঝোতায় সংসার চলে। দুজন দুজনের শারীরিক মানসিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক দেখভাল করলে তবেই সংসার সুখের হবে। মজুমদার সাহেব যদি বাহিরের কাজের সাথে সাথে তাঁর স্ত্রীটিকেও ঘরের কাজে একটু সাহায্য করতেন, তবে তাঁর অনেকটা বাড়তি সময় থাকতো, তিনি তখন কিছু পড়তে পারতেন, কিংবা একটু বাইরেও যেতে পারতেন, স্বামী ভদ্রলোকটির সাথে বিভিন্ন জ্ঞানগর্ভ আলোচনায় অংশ নিতে পারতেন, তাঁদের কথাবার্তা তেল-নুন, বাচ্চা, কাজের লোকে আটকে থাকতো না, তাঁর সমস্ত টেনশন বধূবরণ সিরিয়ালের কনকের জন্য হতো না। মজুমদার সাহেব যদি নিজের জুতোজোড়া নিজেই খুঁজে নিতেন, নিজের কাপড় নিজের ধুয়ে রাখতেন কিংবা খাবার পর বাসনকোসন তুলে রাখতেন তাহলেও তাঁর স্ত্রীটির কাজে একটু সাহায্য হতো। তিনি তো তা করেন নি। বাহির আর ভিতর বলে আসলে কি কিছু আছে! সবই তো সবার, দুইজনের সমান অংশীদার। স্বামীটি যা চাইবে সেটাই স্ত্রীর চাওয়া কেন হবে? কেন হতে হবে? তার নিজস্বতা কেন থাকবে না? এখানেই আমার আপত্তি।
তবে হ্যাঁ তারপরেও সিনেমাটা অনেক অনেক সুন্দর। অনেক কিছু শেখার আছে এই মুভি থেকে। প্রত্যেক স্বামী-স্ত্রীর অবশ্যই পাশাপাশি বসে এই মুভি দেখা উচিৎ। সংসার, দাম্পত্য শুধু যে অভ্যাসের ব্যাপার নয়, এই অভ্যাস, মমতা, নির্ভরতার পাশাপাশি প্রেমও আছে... আর সেই প্রেম যে এমনি এমনি হয় না, চর্চা করতে হয় সেটা শেখার ব্যাপার আছে। সবকিছু একপাশে সরিয়ে রেখে দুজনের আলাদা করে, একান্ত কিছু সময় কাটানোর প্রয়োজন আছে, সেটা শুধু শারীরিক নয়, একটু ভালোবাসার স্পর্শ বা দুজনের আগ্রহের বিষয় নিয়ে টুকটাক গল্প... এরও দরকার আছে। ভালোবাসি ভেবে নিজের ভেতর চেপে রাখলেই হয় না, সেটা প্রকাশেরও প্রয়োজন আছে। আর যারা এটা নিজেরা বোঝে না, তাদের জন্য এই মুভিটা দেখা খুব জরুরি। আমি বলবো দেখুন, ভালবাসার মানুষটির পাশে বসে, হাতে হাত রেখে এই সিনেমাটা দেখুন। আপনার মন বদলাবে, নতুন করে ভাবতে আর ভালবাসতে ইচ্ছা হবে।

Shahnaz Chaudhury's photo.
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...
রেট করেছ:
বেশ! ৫
| কমেন্ট ০ | শেয়ার

০

1452793016000
আরও

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?


অথবা,

ফেসবুক লগইন
shahnaz chaudhury এর পয়েন্ট
আজকের
০
গড়
০
এযাবত
১,২৬৮

বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।

কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।

...বিস্তারিত

এক্ষনি একাউন্ট তৈরী কর
তাহলে শুরু করা যাক
shahnaz chaudhury যা নিয়ে কথা বলছে

*প্রিয়গান*

*বিরিয়ানি*

*বসন্ত*

*ভালোবাসা*

*মাংসেররেসিপি*

*টিপস*

*সম্পর্ক*

*মিষ্টি*

*চিকেন*

*জীবনসঙ্গী*

*কেক*

*ইলিশরেসিপি*

*অনন্তজলিলমুভি*

*হুমায়ুননাটক*

*হবুমা*

*পুরনোঢাকারখাবার*

*ইন্ডিয়ানসিরিয়াল*

*শুভকামনা*

*লিচু*

*সৎসাহস*

*মেজাজখারাপ*

+ আরও

+1