দীপ্তি
প্রশ্ন করেছেন

হেঁচকি উঠলে দাদী নানীরা নানা কারণ বললেও সমবয়সীরা তেড়ে এসে বলতো- নিশ্চয়ই চুরি করে কিছু খেয়েছিস্। ব্যাপারটি আমারো জানা ছিল না আসলে হেঁচকি উঠলে কি করা উচিত। কখনো কখনো কারো হেঁচকি দেখলে পানি খাওয়ার পরামর্শ দিতাম। কাজ হতো আবার হতো না। আজ একটি হেলথ্ টিপস্ নজরে পড়লো তাই শেয়ার করলাম। হঠাৎ করে হেঁচকি ওঠা প্রায়ই খুব বিব্রতকর। অথচ একবার হেঁচকি উঠলে তা যেন কোনোভাবেই বন্ধ হতে চায় না। তখন বিরক্তি লাগে। কিন্তু কিছু নিয়ম মেনে চললেই আপনা-আপনি হেঁচকি বন্ধ হয়ে যায়। নিয়মগুলো হলো কাগজ অথবা পলিথিন ব্যাগ মুখের সামনে এনে এর ভেতর আস্তে মুখটা ঢুকিয়ে দিন। এতে আপনার রক্তে কার্বন-ডাই অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যাবে। রক্তে কার্বন-ডাই অক্সাইডের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণেই সাধারণত হেঁচকি ওঠে। এরপর আরেকটা উপায় হচ্ছে খুব জোরে নিঃশ্বাস নিয়ে কমপক্ষে ১০ মিনিট মুখ বন্ধ করে রাখুন। এরপর নিঃশ্বাস না ছেড়ে আবার শ্বাস গ্রহণ শুরু করুন। এতে হেঁচকি বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ নিঃশ্বাস না ছেড়ে আবার গ্রহণ করলে ফুসফুসে কার্বন-ডাই অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যায়।

আপনার সুন্দর প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। হেচকির সাথে আমরা সবাই পরিচিত। হেচকি থেকে আপনি তাৎক্ষণা মুক্তি পেতে হলে যেই কাজটি আপনাকে করতে হবে তাহল "অবাক হওয়া"। আপনি কোন কারণে অবাক হলে বা ভয় পেলে আপনার হেচকি তাড়াতাড়ি থেমে যাবে। হেচকি থামার জন্য আপনি নিচের কাজগুলো অনুসরণ করতে পারেন। েহচকি উঠেল কি করেবন? http://pimg.s3.amazonaws.com/img/6106.1245586348._.jpg.jpg হেচকি একটা বহুত বড় সমস্যা ।হেচকি যদি উঠে তবে নিচের পদ্ধতি গুলো অনুসরন করতে পারেন ১.আধা জগ পানি খেতে পারেন। ২.জোর একটা দৌড় লাগাতে পারেন। ৩.মূখটা হা করে বেশি বেশি বাতাস নিতে পারেন । ৪.একটা ঘুম লাগান। ৫.অবাক হতে পারেন। (এটা ব্যাখ্যা দেওয়া খুব কঠিন।এভাবে একটা ধারণা দেওয়া যায়।আমার একবার খুব হেচকি উঠেছে ।কোন ভাবেই থামছে না ।তো আম্মু আমাকে ডাকল।কাছে যাওয়ার পর "ঠাস" করে একটা চড়।আমি হতভম্ব। মারার কারণ কি?আম্মু বলল অবাক হলে হেচকি চলে যায়।সত্যিই হেচকি চলে গিয়েছিল ।আপনারাও চেষ্টা করে দেখতে পারেন।)

পানি খেলেই সেরে যায়

নিঃশ্বাস না ছেড়ে এক গ্লাস পানি খেয়ে বড় করে কয়েকটা নিঃশ্বাস নিন। অনেক সময় এভাবে কাজ হয়।

লম্বা দম নিন। দম আটকে রাখুন। একটু পরে আবার ছাড়ুন। এভাবে কিছুক্ষণের মধ্যেই হেচকি উঠা কমে যাবে।

১। আঙ্গুল দিয়ে কিছুখন রেখে দিন। কিন্তু সাবধান কানের বেশি গভীরে আঙ্গুল ঢোকাবেন না ২। এক চামচ চিনি মুখ নিয়ে রেখে দিন বেশ কিছুক্ষণ। ৩। পানি খেলে হেচকিচক্র বাধাগ্রস্থ হয়। এক গ্লাস ঠাণ্ডা পানি অল্প অল্প চুমুকে অনেক ঢোকে খেলে হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়।পানি দিয়া গড়গড়া ও করতে পারেন ৪। জিহ্বা বের করে রাখুন এটি হিক্কা রোধে সাহায্য করবে ৫। ম্যাগনেসিয়াম ট্যাবলেট [এন্টাসিড] হিক্কা রোধে খুব এ কার্যকরী ৬। ঝাল কম খাবেন এবং খাবার গ্রহনের সময় তারাহুরা না করা

ছোট্ট একটা টোটকা আমার আম্মুর! একটু লবন মুখে দিবেন! লবন আর একটা বাপারে থামাতে সাহায্য করে সেটা হল বমি!

হেঁচকি একবার ওঠা শুরু হলে সেটা আর থামতেই চায় না। অনেকসময় এটি অতন্ত্য অস্বস্তিকর আর বিব্রতকর হয়ে উঠে l দ্রুত হেঁচকি ওঠা বন্ধ করতে তাকে মাথা উচু করে পিঠে হাত বুলান, যদি না সারে দ্রত ডাক্তার কাছে হিয়ে যাবেন, কারণ বেশি হেঁচকি হলে শাস কষ্ট হয়. আবার এলার্জির কারণে হেঁচকি হতে পারে. বাসায় হিস্টাসিন, জাতীয় অসুদ খাওয়াতে পারেন. যার হেঁচকি তাকে জিগ্গেস করবেন তার এলার্জি আছে কি না.

মহসিন আলমের উত্তরটা ১০০% ঠিক আছে। আমি এই উত্তরটাই লেখতাম। যেহেতু সঠিক উত্তর দেয়া আছে , তাই একমত পোষন করলাম।

এমন একজন কে ঠিক করে রাখো ,যে হেঁচকি উঠলেই তার কাজের দ্বারা তোমাকে হতচকিত করে দেবে।আর বন্ধুদের হলে আড়াল থেকে একটি থ্রেট কল দাও মুহূর্তে হেঁচকি উধাও।
