

সকালের নাস্তা টা পরিপূর্ণ ভাবে না খেলে সারাটা দিন কেমন যেন একটু খাপছাড়া লাগে l তাই আমি চেষ্টা করি সকালের নাস্তা টা পরিপূর্ণ ভাবে করতে l সকালের নাস্তায় আমার পছন্দের শীর্ষে রয়েছে পরোটা আর ভুনা মাংস l সপ্তাহে ২ দিন পরোটা আর ভুনা মাংশ দিয়ে নাস্তা করি l তাছাড়া রুটির সাথে মিক্সড সবজি ও আমার বেশ পছন্দের l সপ্তাহে ৬ দিন পরোটা, রুটি বা পাউরুটি দিয়ে নাস্তা করলেও ছুটিরদিনে সকালের নাস্তায় খিচুরী টা বেশ পছন্দের l নাস্তা খাওয়ার সময় বলতে সপ্তাহে ৬ দিন সকাল ৬:৪৫ টায় ঘুম থেকে উঠে শাওয়ার নিয়ে ৭:৩০ টার মধ্যে নাস্তা সেড়ে ফেলি অতপর কিছুক্ষণ পায়চারির মাধ্যমে অফিসের প্রস্তুতি ( পোশাক পরিধান) সম্পন্ন করি ঠিক ৮ টা বাজলে হাতে চায়ের কাপ চলে আসে l চা শেষ করেই মোজা আর জুতা পরিধান করে ঠিক ৮:১৫ টায় ঘর থেকে বের হই l ঘর থেকে বের হতেই অফিসের গাড়ি পাই তাই এইরকম টাইট একটা রুটিনে চলি আর কখনো কোনো ঘটনাক্রমে অফিসের গাড়ি না থাকলে সময়টাকে একটু এগিয়ে নেই l আর স্বাভাবিক ভাবে ছুটির দিনে একটু বেশি ঘুমায় ৮:৩০ ঘুম থেকে উঠে ব্যক্তিগত কাজ বা বাজারে যাওয়া লাগলে যাই বা অন্যান্য কাজ সেরে ৯:৩০ টায় সকালের নাস্তা করি l আপাতত এই হচ্ছে আমার রুটিন l বি: দ্র: প্রয়োজন ভেদে রুটিন পরিবর্তন হয়ে থাকে l

সকালে সাধারণত ভাজি,ডিম পোচ বা ভাজি এবং রুটি খাই...আমাদের বাসায় নাস্তা সবসময় ৮টার মধ্যেই করা হয়...তবে ছুটিরদিনে বা বাসায় আমার ভাইয়ারা আসলে একটু দেরি করে নাস্তা করা হয়...তখন আম্মু পরোটাও বানায়...তবে আমার প্রিয় নাস্তা হচ্ছে মাংসের ঝোল দিয়ে রুটি...

দুটি রুটি........ সাথে এক বাটি সবজি। সকাল ৯ টায় খাওয়া হয়ে থাকে। শুধু মাত্র ফ্রাইডে ব্যতিত। সে দিন ১১ টায় ঘুম থেকে উঠি এবং খেচুরি খাওয়ার চেষ্টা করি। (সকালের নাস্তা আমাকে হোটেলে খেতে হয়)

উত্তর: সেই কবে কৈশোরে আব্বার সাথে খুব সাধারণ খাবার দিয়ে নাশতা খেতে শিখেছিলাম যা আজও কোন ব্যাতিক্রম ছাড়া চালিয়ে যাচ্ছি. আমি যা খাই সকালের নাশতা হিসাবে তা হলো ২-৩ তা পাতলা আটার রুটি, কুসুমবিহীন ডিমের সাদা অংশের ওমলেট আর ৪-৫টা সবজি মিলিয়ে একটা মিক্সড সবজি . খাওয়া শেষ করে প্রয়োজন মতো পানি পান করি. আমি নাসার পরেই চা খাইনা, তবে মাঝে মধ্যে সকালের নাস্তার ১-১:৩০ পরে এক কাপ গ্রীন টি পান করে থাকি সাথে যে কোন একটা ফল, বেশিরভাগ সময়ে একটা কোলা বা আপেল খেয়ে থাকি . হুম সময়টা সব দিন ঠিক থাকেনা ইদানিং এক এক দিন একেক সময় হয়ে যাচ্ছে (অনিচ্ছাকৃত).
সবাইকে ছোট্ট একটা অনুরোধ করবো কেউ যেন সকালটা শুরু না করেন খালি পেটে অত্যন্ত তেল চর্বিযুক্ত জাঙ্ক ফুড খাওয়ার মাধ্যমে. এগুলো পরবর্তীতে স্বাস্থ্যের জন্য অনেক জটিল ও ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি হয়ে দাঁড়ায় - তাই সময় থাকতে সাবধান হওয়া উত্তম নয় কি ! . ধন্যবাদ দীপ্তি.
সবাইর সুস্বাস্থ কামনায়..........

সকালের নাস্তা করা হয় না বললেই চলে। প্রতিদিন সকাল ৭ টায় বের হয়ে যাই বাসা থেকে , আর এত সকালে নাস্তা করতে পারি না :( তবে বাসায় থাকলে সাধারনত রুটি আর মিক্সড ভেজিটেবল খেতেই বেশি ভালো লাগে। ডিম মাঝে সাঝে খাই। আর রুচিতে পরিবর্তন আনতে গেলে হয়তো খিচুড়ি খাই। আর নাস্তার পরে এক কাপ চা মাস্ট :)


উত্তর: আমি প্রতি দিন ০৭:৩০ -০৮:০০ সকালের নাস্তা খাই. সকালের নাস্তায় আমি কোনোদিন পরোটা আবার কোনোদিন আটার রুটির সাথে ডিমের ওমলেট বা পোচ, সবজি খেয়ে থাকি আর সাথে এক কাপ চা. ভাল কথা এখনতো আবার শীতের দিন,,,, নোয়াখালীতে শীতের দিনে সকালে অনেক পিঠা করা হয়,,, তাই শীতের বেশিরভাগ দিনেই সকালের নাস্তা হবে নানাহ রকম পিঠা পায়েস দিয়ে....... ধন্যবাদ.

আমার আয়সিডিটি এর সমস্যা আছে তাই সকাল সকাল তেল জাতীও কিছু আমি খেতে চাই না।। শুকনো রুটি আর একটা ডিম হাফ বয়েল করে খেয়ে নেই।। প্রচুর পানি খাই তবে সপ্তাহে ৩ দিন ফ্রেশ জুস খাই।।

সকালে নাস্তার তন্দুরী কিংবা পরোটা হলেই ভাল লাগে। তবে অন্য কিছুতেও অরুচি নেই। ঢাকায় ব্যাচেলর, সকালের নাস্তাটা বাইরেই খেতে হয়, শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন ৭.৩০ এর মধ্যে সকালের নাস্তাটা সেরে ফেলি।
আহা হা হা !!! সকালের নাস্তায় আমার অনেক আয়েশী আর বিলাসী একটা আয়োজন খুব পছন্দ. অনেক রকমারি চাওয়া আমার এই আয়োজনে. গরম পরটা আর ভুনা মাংস সাথে একটি ডিম পোস বা নেহারি সাথে চালের গুরু দিয়ে তৈরী গরম গরম রুটি, নেহারিতে মিশানোর জন্য থাকবে খুব মিহি করে পেয়াজ কুচি, কাচা মরিচ কুচি , আদা কুচি. ধনিয়া পাতা কুচি আর সাথে অনেক সালাদ আর গন্ধযুক্ত বাতাবি লেবু তো থাকতেই হবে. প্রতি ব্যপারে আমার একটি নিজস্বতা লাগবে যেমন পরোটার আকার, ভাজার পরিমান আমার মনের মত হতে হবে, সালাদের উপকরণের কাটার একটি নিজস্য ধরন না হলে আমি খেয়ে তৃপ্তি পাই না, এই জায়গাতে আমি খুবই খুতখুতে. সকালের নাস্তা আমি কখনো পরিমাপ করে খেতে পছন্ধ করি না . খাবারের শুরুতে প্রাণ জোরান এক গ্লাস ঠান্ডা জুস . সব শেষে এক কাপ কড়া লিকারের ঘন দুধ চা. আহ কি যে তৃপ্তি ..............

সুন্দর একটি প্রশ্ন করেছেন :-)
নাস্তা!
যেমন - সকল শক্তির উৎস "সূর্য"
তেমনই - সারা দিনের (মানুষের শরীরের) শক্তির উৎস।
তবে, খাদ্যটা হতে হবে সকালের। স্বাস্থের দিক দিয়ে সকালে বেশি করে খাদ্য খাওয়া, দুপুরে মোটামোটি পেট ভরে খাওয়া আর রাতে হালকা খাবার খাওয়া। তবে, এ রুটিনটা কতজনেই বা মানে? এমনকি স্বাস্থ্য মন্ত্রিও না! আবার অনেকেই এ রুটিন মনে চলেন। :-D
নাস্তা- হালকা পাতলা পেট ভরে এমন খাদ্য খেয়ে থাকি, তাকে বলে নাস্তা। আমরা বাঙ্গালি! আমাদের প্রধান খাদ্যের মধ্যে অন্যতম খাদ্য হচ্ছে ভাত। কথায় আছে "মাছে ভাতে বাঙ্গালী"! কিন্তু সবাইত আর সকালে ভাত খাওয়া পছন্দ করে না। আর যারা বা পছন্দ করে, তারা কাজের কারণে খেতে পারে না। আবার অনেকেই স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য খেয়ে থাকেন।
সকালে পান্তা ভাত খাওয়া ভালো। এতে পেটের সমস্যা দূর হয়। আগেত নাস্তার মধ্যে এটা ছিল একটা। কিন্তু এখন প্রায় উঠে গিয়েছে বল্লেই চলে!
আমি একজন ছাত্র। সকালে ঘুম থেকে উঠেই যাওয়া লাগে স্কুলে! আবার স্কুল কিন্তু ৭টায়। নাস্তাত খাওয়া না বললেই চলে। তবে, আমি সাধারণত সকালে (স্কুলের দিন) রুটি আর চা দিয়ে তাড়াহুড়া করে স্কুলে যাই। তারপর আবার স্কুল শেষে বাসায় এসে গরমা গরম এক কাপ চা খাই (বেশির ভাগ সময় রং চা)।
আমি তেমন বিলাসিতা পছন্দ করিনা। সমনে যা পড়ে তা দিয়েই বিসমিল্লাহ্ করি। তবে ছুটির দিন আরামে একটা ঘুম দিয়ে, উঠে - আটার রুটি আর ডিম ভাজি খেয়ে থাকি- তবে সবদিন নয়। বরং সাপ্তাহে, শুক্রুবারে। আবার মসে এক, দুইবার হোটেলে গিয়ে বোনা-খিচুড়ি খেয়ে আসি।
কিন্তু আমি চা টাই বেশি পছন্দ করি। যদি নাস্তা সময় কিছু না থাকে তবেও আমার এককাপ চায় চলে (যাবে মনে করি)।
At last, বিলাসিতা করে কিছু না খেয়ে বরং গরিবকে কিছু দিলে তা শত গুনে ভালো। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে যা দিয়েছেন তা দিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, আল্লাহ্ তাঁর বান্দাদেরকে ক্ষুধার্থ রাখেন না যদি না সে কাফের হয়।??
- আশা করি আপনি আপনার মূল্যবান প্রশ্নের একটি সামন্য উত্তর পেয়েছেন :-)

সকালের নাস্তাই সারাদিনের সব শক্তির উৎস। এটা জানার পর থেকেই নাস্তার প্রতি বেশি যত্নবান হয়েছি। আগে ১০টা- ১১টায় করতাম। এখন বেশিরভাগ সময়ে ৮-৯টার মাঝেই সেরে ফেলা হয়। পরোটা বা রুটিই বেশি চলে আমার। সাথে ডিম/ভাজি/হালুয়া। শেষে অবশ্যই এককাপ চা।

ঘুম ভাঙ্গলেই আমাকে কিছু খেতে হয় কিন্তু তখন নাস্তা তৈরী শেষ হয়না | বাধ্য হয়েই এক পিস পাউরুটি , একটা ডিম পোচ আর এক কাপ চা খাই | ডিমটা কিছুতেই ছাড়তে পারছিনা |
সবার নাস্তার বহর দেখে খুব হিংসা হচ্ছে। আমারো খুব প্রিয় পরোটা আর গরুর মাংশ। কিন্তু সকালের ঘুমটা যে আরো বেশি প্রিয়। ৭.৪৫ এর আগে ঘুম থেকে উঠতেই পারিনা। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে শুরু হয় দৌড় ।মুখ হাত ধুয়ে কোন মতে ২টা রুটি নাকে মুখে খেয়ে ছুটতে থাকি। কি দিয়ে খেয়েছি বলতে পারবো না। ছুটির দিন সকালে থাকে বাচ্চাদের কোচিং। এই এক দিন অনেক বেলা করে সকালের নাস্তা খাই আরাম করে। পরটা - মাংশ ছাড়া আমার পছন্দ গরুর পায়া সাথে চালের গুড়ির রুটি। আর খিচুড়ি ও ডিম অমলেট বা ইলিশ মাছ।

আমি সকালে জিমে যাই। ভোরে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খাই সামান্য কাঁচা ছোলা আর আদা। খালি পেটে জিম করা ক্ষতিকর। তাই দুটি টোস্ট আর ব্ল্যাক কফি খেয়ে জিমে যাই। জিম করে এসে প্রথমে খাই কাঁচা পেপে, এরপর তিনটি ছোট সেদ্ধ আটার রুটি, দুটি হাফ বয়েল ডিম (একটি ডিমের পুরাটা, আরেকটি ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে শুধু সাদা অংশ), ছোলার ডাল/ পাঁচমিশালি সবজি। এবং অবশ্যই এক মগ দুধ। মাঝে মাঝে সবজি বা ছোলার ডালের যায়গায় মুরগীর মাংস খাওয়া হয়ে থাকে। সকালের নাস্তায় আমার রুটির সাথে বেশী করে পেঁয়াজ দেওয়া ডিমভাজি আর মুচমুচে আলুভাজি খেতে ভালো লাগলেও একগুলোতে পর্যাপ্ত তেল থাকে বলে খাওয়া হয়না খুব একটা। তবে সবচেয়ে প্রিয় সকালের নাস্তা হলো মচমজে পরোটা, সাথে ছোলার ডাল দিয়ে রান্না করা গরুরমাংস। শুক্রবার সকালে গরম খিচুড়ির সাথে ডিমভাজি আর গাওয়া ঘি হলে জমে বেশ।
