দীপ্তি
প্রশ্ন করেছেন

ছেলে মেয়েকে বয়স অনুযায়ী কিছু শিক্ষা তো দিতেই হবে তবে এইসব ঘটনা কখনোই ঘটবেনা যদি বাবা মা থেকে বাচ্চারা নৈতিক শিক্ষা পেয়ে বড়ো হয় এবং বাবা মা যদি সন্তান কোথায় যায় এবং কি করে তা সম্পর্কে খবর রাখে. বাচ্চাদের ছোট বয়সে স্মার্ট ফোন কিনে দেয়া হয়, ট্যাব কিনে দেয়া হয় আর আশা করা হয় বাচ্চা ভালো থাকবে এটা খুবই হাস্যকর চিন্তা ভাবনা. সত্তরভাগ এর বেশি স্কুলগামী বাচ্চা যাদের বয়স দশ বছরের বেশি তারা পর্ন দেখে এবং তাদের বাবা মা দের কোনো আইডিয়াও নাই যে তাদের বাচ্চার কি হাল.এই বাচ্চা গুলো যখন আরেকটু বড়ো হয় তখন এদের অনেকে উল্টা পাল্টা কাজ করে নিজেকে এবং নিজের পরিবারকে বিপদে ফেলে.

বর্তমান সময়ে সেক্স এডুকেশন কোন কাজেই লাগবে না...কারন সব ছেলে মেয়োরা ইন্টারনেটে ভিডিও দেখে আগে থেকে সব জেনে যায়...শুধু এইটা করতে হবে যে যখন তারা মিলন করতে যাবে যেন সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ভূল না হয়.......তবে যদি মেয়েটা বুদ্ধিমান হয় এটা অসম্ভব,,, আর ছেলেরা এটার প্রতি খেয়ালটা কমই করে........

যদি আপনি চান বাচ্চা নিবেন না তো বিয়ের পরও সারাজীবন কনডোম ব্যবহার করুন। কিন্তু কথা হচ্ছে আপনি কোনটা চাচ্ছেন? অসুক তৈরি করে তারপর অসুধ খেতে? নাকি অসুস্থই যাতে না হন তার ব্যবস্থা করতে? যারা কনডোমের বিঙ্গাপন দাতা তারা লোকদের বুঝায় অনৈতিক সম্পর্ক কর তাতে কোন সমস্যা নেই তবে কনডোম ব্যবহার করলেই হবে! যার মাসে দাঁড়াচ্ছে তারা এই সব অনৈতিক কাজে উত্সাহ দিচ্ছে। যার ফলেই সমাজে বিশৃঙ্কলা ও অপরাধ বাড়ছে। এখন কথা হচ্ছে বাচ্চাদের শারিক শিক্ষা পাঠদান করা কি আবশ্যক? আমি বলবো একদমই না। বিয়ের আগে যেমন বিয়ের অভিঙ্গতার দরকার হয় না তেমনি যৌনাচারের জন্য কোন বিদ্যার প্রয়োজন হয় না। আর হলেও তা হওয়া উচিত ১৮ বছরেরে উপরে। কারন আজকার শারিরক শিক্ষার ফলে সচেতনতার চেয়ে অনৈতিকতা অনেক বেড়ে গেছে। আমি প্রায় ৩০ এর উপরে ছাত্র পড়িয়েছি। এবং আমার অনুমান অষ্টম শ্রেনিতেই ২০-২৫ জন ২-১ টি প্রেম করে ফেলেছে এবং কেউবা যৌনাচার ও করেছে। যা আমাদের সময় ছিলনা।

অল্পবয়সী নাকি unmarried?
