

পরীক্ষায় ভাল নাম্বার পাবার জন্যলিখিত পরীক্ষায় ভাল নাম্বার পাবার জন্য সর্বপ্রথম যেটা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ তা হল টপিক সম্পর্কে ব্যাপক ধারণা লাভের জন্য প্রচুর পড়াশোনা (এবং অবশ্যই জানার উদ্দেশ্যে পড়তে হবে,মুখস্ত করাই নয়)।
বানান নির্ভুল হতে হবে।
সাধু চলিত সংমিশ্রণ যেনো না হয় সেটা ভালভাবে খেয়াল রাখতে হবে।
সংক্ষেপে সারকথা তুলে ধরতে হবে।
পেপারে উত্তর সুন্দর করে সাজাতে পারা একজন পরীক্ষার্থীর জন্য প্লাস পয়েন্ট; সাধারণত গুছিয়ে লেখাই অন্যান্য প্রতিযোগীদের থেকে নাম্বারে এগিয়ে নিয়ে যায়।
অধিক পরিমানে তথ্য প্রদান এবং তথ্যসূত্র উল্লেখ করা।
সাল এবং তারিখ নির্ভুল হতে হবে।
লেখা পেজের মার্জিন অতিক্রম করবেনা।
যথাসম্ভব নিজের ভাষায় লেখার চেষ্টা করতে হবে।
কাটাকাটি করা যাবেনা, যদি কোথাও কাটতেই হয় তবে হালকা কালির কলম দিয়ে আলতো করে এক টানে কেটে দিবে।
লাল কালির কলম ভুলেও ব্যবহার চলবেনা।
সকল প্রশ্নোত্তরের সময় নিজে থেকে আগেই ভাগ করে নিতে হবে।
আনুষঙ্গিক পরিক্ষার আগে অন্যান্য প্রস্তুতি ভালভাবে সম্পন্ন করা। যেমনঃ রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়া, সকাল সকাল উঠে পড়া রিভিশন দেয়া, রিফ্রেশমেন্টের জন্য খোলা হাওয়ায় কিছুক্ষণ হাটা, গোসল করে পরীক্ষা হলে আসা ইত্যাদি।
আর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল নিজের ওপর পূর্ণ আস্থা,বিশ্বাস বা আত্মবিশ্বাস রাখা।পরীক্ষায় ভাল নাম্বার পাবার জন্যলিখিত পরীক্ষায় ভাল নাম্বার পাবার জন্য সর্বপ্রথম যেটা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ তা হল টপিক সম্পর্কে ব্যাপক ধারণা লাভের জন্য প্রচুর পড়াশোনা (এবং অবশ্যই জানার উদ্দেশ্যে পড়তে হবে,মুখস্ত করাই নয়)।
বানান নির্ভুল হতে হবে।
সাধু চলিত সংমিশ্রণ যেনো না হয় সেটা ভালভাবে খেয়াল রাখতে হবে।
সংক্ষেপে সারকথা তুলে ধরতে হবে।
পেপারে উত্তর সুন্দর করে সাজাতে পারা একজন পরীক্ষার্থীর জন্য প্লাস পয়েন্ট; সাধারণত গুছিয়ে লেখাই অন্যান্য প্রতিযোগীদের থেকে নাম্বারে এগিয়ে নিয়ে যায়।
অধিক পরিমানে তথ্য প্রদান এবং তথ্যসূত্র উল্লেখ করা।
সাল এবং তারিখ নির্ভুল হতে হবে।
লেখা পেজের মার্জিন অতিক্রম করবেনা।
যথাসম্ভব নিজের ভাষায় লেখার চেষ্টা করতে হবে।
কাটাকাটি করা যাবেনা, যদি কোথাও কাটতেই হয় তবে হালকা কালির কলম দিয়ে আলতো করে এক টানে কেটে দিবে।
লাল কালির কলম ভুলেও ব্যবহার চলবেনা।
সকল প্রশ্নোত্তরের সময় নিজে থেকে আগেই ভাগ করে নিতে হবে।
আনুষঙ্গিক পরিক্ষার আগে অন্যান্য প্রস্তুতি ভালভাবে সম্পন্ন করা। যেমনঃ রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়া, সকাল সকাল উঠে পড়া রিভিশন দেয়া, রিফ্রেশমেন্টের জন্য খোলা হাওয়ায় কিছুক্ষণ হাটা, গোসল করে পরীক্ষা হলে আসা ইত্যাদি।
আর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল নিজের ওপর পূর্ণ আস্থা,বিশ্বাস বা আত্মবিশ্বাস রাখা।

যেকোনো চাকরীর পরীক্ষায় উত্তর লিখার ক্ষেত্রে আপনাকে সবার থেকে একটু আলাদা হতে হবে। যাতে পরীক্ষক সহজেই আপনার লিখা পড়ে বুঝতে পারেন, আপনি মেধাবী ও বিচক্ষণ। সেক্ষেত্রে লিখায় যেসব বিষয় লক্ষ্য রাখবেন তা হল-
১। পয়েন্ট আকারে লিখবেন।
২। লিখায় যত তথ্য দিতে পারবেন ততো ভালো।
৩। আপনার দেয়া তথ্যের রেফারেন্স দিতে ভুলবেন না।
৪। লিখায় কাটাকাটি পরিহার করার চেষ্টা করুণ।
৫। বানান যাতে ভুল না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।
৬। সময়ের সাথে সামঞ্জ্যস্য রেখে আপনার উত্তরের আকার কেমন হবে তা লক্ষ্য রাখুন।

আমার মতে,যেহেতু এখন শৃজনশীলতার যুগ।সে ক্ষেত্রে আপনি প্রশ্নে যা জানতে চেয়েছেন তাই লিখবেন পারলে সংক্ষেপে,কারন এটাই শৃজনশীলতা।
হাতের লেখা সুন্দর হলে এটা আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট।
নির্ভুল,বানান, আমার মনেহয় এগুলো আপনাকে বলার দরকার নাই।আমি "বেশতো" দ্বারা এটা সিউর আপনার লেখার মান অনেক ভালো।এবং আপনার লেখা থেকে আনেক কিছু শিখছি।
যা জানতে চেয়েছেন তাই লিখতে হবে , অযথা বাড়তি কথা লিখতে

১.নির্ভুল লিখতে হবে, বানান ও বাক্য দুটির দিকেই লক্ষ্য রাখতে হবে .
২.সঠিক তথ্যডাটা যতটা সম্ভব লিখতে হবে
৩.পয়েন্ট আকারে লিখতে পারলে ভাল নম্বর পাওয়া যাবে আশাকরি .

নির্ভুল লিখতে হবে , সঠিক তথ্য উপস্থাপন করতে হবে I যা জানতে চেয়েছেন তাই লিখতে হবে , অযথা বাড়তি কথা লিখতে গিয়ে পরীক্ষকের বিরক্তির কারণ না হওয়াই ভালো I

চাকুরীর লিখিত পরীক্ষায় ভালো করার জন্য যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশিই প্রয়োজন তা হল পরীক্ষা প্রস্তুতি! জ্বী হ্যাঁ আপনার যদি প্রস্তুতিই না থাকে তবে আপনার পরীক্ষা খারাপ হবে এটাই স্বাভাবিক! তাই লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে হলে অবশ্যই পরীক্ষার পূর্বে ভালো করে প্রস্তুতি নিতে হবে! আর এই প্রস্তুতিটা ঠিক ওই ওই বিষয় খেয়াল করে নিতে হবে যেখান থেকে আপনাকে প্রশ্ন করার সম্ভাবনা বেশি থাকে! পরীক্ষার আগে যদি আপনি নাইই জানলেন যে পরীক্ষায় কি কি ব্যাপারে অথবা বিষয়ে প্রশ্ন করা হতে পারে তাহলে পরীক্ষা অবশ্যই ভাল হবে!

১/আগে প্রশ্নটি ভালো করে পরতে হবে বুঝে নিবেন
২/ সবার আগে যে প্রস্নের উত্তরটি ভালো পারেন সেটির উত্তর করতে হবে
৩/ লেখা পরিস্কার করে লিখতে হবে , জাতে লেখা বুঝতে কষ্ট না হয়
৪/ গুছিয়ে লিখতে হবে এতে যারা খাতা দেখে ন তারা আপনার উত্তরটি সম্পর্কে ভাল ধারনা করতে পারবেন ।
৫/ কোন কাটাকাটি করবেন না । একান্তই যদি করতে হয় তাহলে একটি মাত্র দাগ টেনে কেটে দিবেন ।
৬/ সর্বোপরি পরীক্ষার খাতা সুন্দর রাখার চেষ্টা করবেন ।

যে কোনো চাকরির লিখিত পরীক্ষায় ভালো করার জন্য লেখায় অবশ্যই নিজের ক্রিয়েটিভিটি প্রকাশ করতে হবে আর সবচেয়ে বড় কথা যে ক্যাটাগরিতে বা ডিপামেন্টে চাকরির জন্য পরীক্ষা দিচ্ছেন সে বিষয়ে আপনে কতটুকু জানেন (দক্ষ্য ) এবং লেখাপড়া করেছেন এটাও জরুরী । মনে করুন আজকের ডিল ডট কম সাইটি আপনার । অবশ্যই অনলাইন শপ সম্পর্কে আপনার ভালো জ্ঞান ও যোগ্যতা আছে বিধায় আজকের ডিল ডট কম সাইটির মতো একটি প্রতিষ্ঠান দাঁর করাতে পেরেছেন । আপনা সাইটে জন্য দক্ষ্য লোক লাগবে । পরীক্ষা শেষ আপনি খাতা দেখছেন । যে পরীক্ষাথী আপনাকে তার লেখার মাধ্যমে বুঝাতে সক্ষম হবে, যে সে যে পদের জন্য পরীক্ষা দিয়েছে সে পদের জন্য সে কতটুকু যোগ্য ! আপনি অবশ্যই চাইবেন অনলাইন শপ সম্পর্কে ভালো জ্ঞান ও যোগ্যতা আছে এমন ব্যাক্তিকে নিতে । আর পরীক্ষার খাতাই তার জ্ঞান ও যোগ্যতা প্রকাশ পাবে । নির্ভুল লিখতে হবে, বানান ঠিকের বিষয় গুলো অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে ।

মাথা ঠান্ডা রেখে প্রশ্ন গুলো পড়ে সুন্দর করে গুছিয়ে উত্তর দেওয়াটাই শ্রেয়।অতিরিক্ত কোন কিছুর প্রয়জন নেই। নিজের জ্ঞান আর মেধা থেকে নিজেকে উপস্থাপন করুন দেখবেন সব হালকা হয়ে গেছে। নিজেকে প্রমাণ করুন।

১.অপ্রাসঙ্গিকতা পরিহার
২.স্পষ্ট হাতের লেখা
৩.বানানে নির্ভুলতা রক্ষা
৪.কম কথায় বেশি তথ্য প্রদান করা
৫.রচনা জাতীয় বিষয়ে উক্তি এবং বিখ্যাত মনীষীদের দৃষ্টান্ত টানা
৬.কাটাকাটি থেকে ১০০ হাত দূরে থাকা,নার্ভাসনেস কখনোই লেখায় প্রকাশ করা যাবে না
৭.প্রশ্নের উত্তর সিরিয়াল অনুযায়ী করা
৮.কনফিডেন্ট থাকা
৯.সময়ের দিকে খেয়াল রাখা,কোনো প্রশ্ন ছেড়ে না আসা
১০.শুরু এবং শেষের লাইনটি আকর্ষণীয় রাখা
১১.পয়েন্ট আকারে লেখা,পয়েন্টের নাম অবশ্যই দৃষ্টিনন্দন হতে হবে
১২.মার্জিন টানা
১৩.পয়েন্টের নীচে নীল কালি দিয়ে দাগ টানা[বিতর্কিত]
১৪.প্রশ্নে কি চেয়েছে তা বোঝার জন্যে সময় নেয়া,দুইবার পড়া
১৫.প্রশ্নে যা চেয়েছে তা উত্তরে সম্পূর্ণ এসেছে বলে মনে হলে বাড়তি কথা লিখার দরকার নেই|সবাই যেখানে বাড়তি কথা লিখে যাবে সেখানে আপনি খুবই সংক্ষেপে accurate উত্তর দিতে পারলে নিরীক্ষক অবশ্যই চমকাবেন এবং সেটা আপনার জন্যে বোনাস পয়েন্ট হবে
১৬.উত্তর শেষে রিভিশন দেওয়া

যা ভালভাবে জানা অাছে সেগুলো আগে উত্তর দেয়া যেতে পারে।
সহজগুলো সবার আগে উত্তর দেয়া।
যে বিষয়টা চাকুরির পদের সাথে সম্পর্কিত সে বিষয় জানা থাকলে সুন্দর সহজ ভাষায় উত্তর দেয়া।
ইংরেজী বিষয় থাকলে তার গুরুত্ব দেয়া।
ম্যাথমেটিক্স সব গুলো উত্তর দেয়ার চেষ্টা করা।
এছাড়া অন্যান্যদের দেয়া উত্তর গুলোর কিছু মৌলিক পরামর্শ যা আমরা ছোটকাল থেকে জেনে আসছি সেগুলো ফলো করা।
আশা করি এগুলো মেইনটেইন করলে ফলাফল আশানুরূপ ভাল হবে।


পরীক্ষায় ভালো করার ৮টি সহজ উপায়
পরীক্ষা নিয়ে কিছুটা উদ্বেগ বা চিন্তা থাকাটাই স্বাভাবিক। এই চিন্তা বা উদ্বেগই পরীক্ষায় ভালো করার মূল চালিকাশক্তি। পরীক্ষা নিয়ে যার কোনো ভাবনাই নেই তার প্রস্তুতিতে যথেষ্ট ঘাটতি থেকে যায়। পড়ালেখা থাকলেই পরীক্ষা থাকবে। এর থেকে বাঁচার কোন উপায় নেই। আর তাই পরীক্ষায় ভাল ফলাফল সবারই কাম্য। তবে শুধু পড়ালেখা করে পরীক্ষায় কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন সম্ভব নয়। এর জন্য কিছু কৌশল বা ‘‘strategy” অনুসরণ করতে হয়। তেমন ৮টি কৌশল নিয়েই আজকের এই লেখা-
৮. পড়াগুলোকে সুবিন্যস্ত করে সাজিয়ে পড়া শুরু করা:
পড়া শুরু করতে হবে ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে। শুরুতেই মন থেকে পরীক্ষাভীতি ঝেড়ে ফেলতে হবে। পড়াগুলোকে নিজের মতো করে সাজাতে হবে। পরীক্ষার রুটিন অনুযায়ী কোনদিন কি পড়ব তা আগে থেকে ঠিক করে নিতে হবে। এতে পড়তে সুবিধা হয়, পড়া মনে থাকেও বেশি।
৭. পড়ে না দেখে লেখার অভ্যাস করা:
আমরা যা পড়ি তা কখনোই পুরোপুরি মনে থাকে না। পরীক্ষার খাতায় হুবহু নির্ভুল লেখা তাই অনেক সময়ই সম্ভব হয়ে উঠে না। কিন্তু পরীক্ষায় বেশি নম্বর পাওয়ার অন্যতম শর্ত হচ্ছে নির্ভুল লেখা।
৬. ভুল থেকে শেখা:
ভুল করে শেখা জিনিস অনেকদিন মনে থাকে। তাই ‘কোথায় ভুল হচ্ছে? কেন ভুল হচ্ছে? কী বুঝতে পারছিনা?’ এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে বের করতে হবে। এগুলো সমাধান করলেই পরীক্ষায় ভালো করার হার অনেক গুণ বেড়ে যাবে।
৫. গ্রুপ স্টাডি করা:
ভাল ফলাফল করার জন্য গ্রুপ স্টাডি খুব গুরুত্বপূর্ণ। কোন বিষয় একসাথে গ্রুপ করে পড়লে সেই বিষয়ের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে ধারণা স্পষ্ট হয়।
৪. ক্লাস লেকচার ফলো করা:
ক্লাসে নিয়মিত উপস্থিত হতে হবে ও মনোযোগ দিয়ে লেকচার শুনতে হবে। কেননা পরীক্ষায় কি আসবে বা কি আসতে পারে তা নিয়ে শিক্ষকরা ক্লাসেই কিছু না কিছু ধারণা দিয়ে থাকেন। এছাড়া কঠিন বিষয়গুলো ক্লাসেই শিক্ষকের কাছ থেকে বুঝে নিলে তা অনেকদিন পর্যন্ত মনে থাকে।
৩. নোট তৈরী করা:
নোট করে পড়া ভাল ফলাফলের জন্য বেশ কার্যকর। ভাল নোট পাঠে মনোযোগ বাড়ায় এবং পাঠকে আকর্ষণীয় করে তুলে। তাছাড়া নোট করলে পরীক্ষার আগেই একবার বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়। এতে প্রস্তুতি নিতে বেশ সুবিধা হয়।
২. মেমরি টেকনিক ব্যবহার করা:
কিছু কিছু বিষয় থাকে যা মুখস্ত করতেই হয়। সেক্ষেত্রে মেমরি টেকনিক ব্যবহার করা যেতে পারে। ছড়া দিয়ে অথবা বাস্তব জীবনের উদাহরণ দিয়ে পড়া মনে রাখা যায়। যেমন পর্যায় সারণীর 4A গ্রুপের মৌল গুলো হল: C, Si, Ge, Sn, Pb।
১. খাতায় সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা:
কথায় আছে, প্রথমে দর্শনধারী পরে গুণবিচারী। পরীক্ষার খাতায় সুন্দর হাতের লেখা এবং গোছানো উপস্থাপন শিক্ষকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে, যা অধিক নম্বর পেতে সহায়ক। প্রস্তুতি অনেক ভালো হবার পরও যদি তা খাতায় ঠিকমত উপস্থাপন করা না হয় তবে সেই প্রস্তুতির কোন মূল্য নেই। পরীক্ষার হলে টাইম ম্যানেজমেন্ট করাও এজন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।



১.প্রথমে প্রশ্ন ভাল করে পড়ে বুঝে নিতে হবে।
২.তারপর যে প্রশ্ন গুলোর উত্তর জানা সেগুলো প্রথমে লিখতে হবে।
৩.এরপর বাকি প্রশ্ন গুলোর উত্তর লেখার চেষ্টা করতে হবে।
৪.হাতের লেখা সুন্দর এবং নির্ভুল ভাবে লিখতে হবে।

common kisu data/info., Chart, diagram/Chart, common kisu dialog .
joto-tuku para jay sundor kore likte hobe.

বানান লক্ষ্য রেখে সংক্ষিপ্ত আকারে লিখবেন...

ভালোকরে প্রশ্ন দেখে তার পর উত্তর করা উচিত।
পরীক্ষার সময় মাথা ঠান্ডা করে পরীক্ষা দিতে হবে।
পরীক্ষার পেপার পরিষ্কার রাখতে হবে

1
