

কষ্ট কাটিয়ে ওঠার জন্য সময় দিতে হয় এটাই আমরা সবচেয়ে আগে ভুলে যাই। 'time is the greatest healer' এটা আসলেই সত্যি, নইলে কি করে আমরা জীবন কাটাই আমাদের সেইসব প্রিয় মানুষগুলোকে ছাড়া যারা পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন? তাই সময় দিতে হবে কষ্ট ভোলার বা সয়ে নেবার আর সেই সাথে স্বাভাবিক জীবন-যাপনের চেষ্টাটাও করে যেতে হবে।

যে কোনো ধরনের কষ্ট কাটিয়ে উপর ভালো উপায় হচ্ছে নিজেকে অন্য কোনো কাজে ব্যস্ত রাখা। মানুষ যখন কোনো কাজে মগ্ন থাকে তখন সে অন্য অনেক কিছুই ভুলে যায় আর সময় এইখানে অনেক গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আপনি যে কষ্টে আছেন সে কষ্টে আপনার পরিচিত কেও আছে কিনা খুঁজে বের করুন দেখবেন আপনি একা না আপনার সাথে অনেকেই আছে। আবার অনেকেই আপনার থেকে বেশি কষ্টে আছে। তখন নিজেকে খুব দুর্ভাগা মনে হবে না। কষ্ট চলে যাবে।

[মনকষ্ট] সবার আগে কষ্টের সোর্স থেকে ১০০ হাত দূরে থাকুন। যদি সোর্স হাতের কাছেই থাকে, ঝেড়ে ফেলুন। যে যে কষ্টের কারণ, তাদের সাথে সমঝোতায় আসুন, বলুন যে তারা আপনার কষ্টের কারণ। সর্বপরি ব্যস্ত থাকুন। ভুলেই যাবেন যে কষ্টে ছিলেন :)

আড্ডার উপরে কোনো ওষুধ নাই

একটা বোধশক্তি বা বিবেক দরকার।

সবসময় মনকে প্রফুল্ল রাখার চেষ্টা করুন। আনন্দ নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন।

আমার ২ জন বন্ধু আছে, যারা কাছে থাকলে মন আপনাতেই ভাল হয়ে যায়। এমন সবারই কিছু বন্ধু আছে। তখন তাদের সাথে সময় কাটানো যেতে পারে।

ধৈর্য্য ধরে মনকে প্রফুল্ল রাখার জন্য বিনোদন মূলক ভাল কাজ করা।

কাজে ব্যস্ত থাকুন।

বেশির ভাগ মানুষ আপনাকে নানা কাজ করে দুঃখ ভুলতে বলবে কিন্তু আপনি যদি নানা কাজে ব্যস্ত থেকে নিজের আবেগ থেকে পালাতে চান তাহলে এটা আপনার ক্ষতির কারণ হবে কারণ আবেগ কে ইগনোর করলে আবেগ চলে যায় না বরং সেটা পুনরায় ফিরে আসে.আবেগ হচ্ছে আপনার মন থেকে আসা মেসেজ এটা কে আপনার বুঝার চেষ্টা করতে হবে, অবহেলা করলে বিষন্নতায় পড়ার সম্ভাবনা আছে. কষ্ট থাকলে কাঁদার চেষ্টা করুন, যারা কাঁদতে জানেনা তার শক্তিশালী না, তারা দুর্বল, কোনো আপন মানুষের কাছে নিজের কষ্ট শেয়ার করুন, সেটা না পারলে কি কারণে আপনার কষ্ট হচ্ছে তা বিস্তারিত লিখে ফেলুন এবং কাগজ টি পুড়িয়ে ফেলুন, তবে ভুলেও যা লিখেছেন তা পড়তে যাবেন না. এগুলো হলো কষ্ট মন থেকে বার করে দেয়ার কিছু পদ্ধতি এছাড়া মন মেজাজ ভালো রাখার জন্য আপনি যেসব জিনিসের জন্য কৃতজ্ঞ তার একটা লম্বা তালিকা তৈরী করুন এবং মন খারাপ থাকলে এই তালিকায় চোখ বুলান.

অন্যের কষ্টের সাথে নিজেরটা তুলনা করে নিজের কষ্ট ভুলে থাকা।

মনের ভাল লাগার কাজগুলু করা...। যে কাজে আনন্দ পাওয়া যায়, সেগুলু করা। আর ধর্মীয় অনুসাসনগুলু মেনে চললে আশা করি সমাধান পাবেন

বেশি বেশি ইবাদত করবেন,মহন আল্লাহ্র দরবারে শুকরিয়া করেন ।কষ্ট নিয়ে গবেষনা করার দরকার নেই,যত গবেষনা করবেন ততোই কষ্ট বাড়বে।বেঁচে আছেন এটাই অনেক।তবে এটা সিউর থাকেন এই কষ্টের কারন খুব ভালো একটা সময় আসবে ভবিষৎতে আপনর জিবনে (নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা আমার)।মনে রাখবেন ৬০০ কোটি জনগনের দুনিয়ায় আপনার কষ্টই সবচাইতে বড় না।রাতের পর যেমন দিন আসে ঠিক তেমনি কষ্টের পর সুখ আসে।যতক্ষন পর্যন্ত আন্যের কষ্ট অনুভব না করবেন ততোক্ষন পর্যন্ত নিজের কষ্টই বড় মনে হবে।অনেকেই বলে কষ্ট কথা কারো সাথে শেয়ার করলে কষ্ট কমে যায়,আমার কাছে দুনিয়ার সবচাইতে বেহুদা কথা এইটা।কারন দুঃখ নিজেই নিজের খেয়াল রাখতে পারে, দুঃখ কারো সাথে শেয়ার না করলেও চলে।কিন্তু আনন্দের ব্যাপারটা পুরোপুরি ভিন্ন।কারন একা একা আনন্দ উপভোগ করা যায় না। আনন্দ উপভোগ করতে চাইলে, অবশ্যই আপনাকে তা কার সঙ্গে ভাগ করে নিতে হবে। এটাই সত্য.........

কষ্ট মানেতো মন খারাপ! না মন খারাপ করবেননা! কারণ এই মন খারাপ বা কষ্টকে যত বেশী আশ্রয় প্রশ্রয় দিবেন সে ততো বেশী আপনাকে পেয়ে বসবে তাই এক গ্লাস পানি পান করে নিন আগে তারপর নিচের লিংকটা একটু ঘুরে অসুনতো - দেখবেন আপনার আর মন খারাপ থাকবেনা!
ধন্যবাদ:)

আমার চাইতেও বেশি কষ্ট থাকা মানুষগুলির কথা মনে করে পরম করুনাময়কে ধন্যবাদ জানিয়ে, যে তিনি আমাকে এত ভাল রেখেছে।

সময় দিতে হবে। সময় এমন একটি জিনিস যা যে কোন আঘাতকে সারিয়ে তুলতে পারে, ভুলিয়ে দিতে পারে জীবনের কঠিন কঠিন কষ্টগুলোকে। এক সময়ের চির দুঃখী মানুষগুলোও সময়ের পরিক্রমায় হয়ে যায় শ্রেষ্ঠ সুখী।

বেশি বেশী কাজে দুবে থাকুন।অবিবাহিত হলে ছোট বাচ্চাদের সাথে সময় কাটাতে পারেন । জীবন আমাদের কোথায় নিয়ে যায়, কীভাবে নিয়ে যায়, আমরা কখনো তা ভাবতেই পারি না৷ Life is always stranger than fiction.

আমাদের একদিন মরে যেতে হবে এটা নেয়া দৈনিক ৩০ বার ভাবা !!!!!

যে কোন কষ্ট ভুলে যাওয়ার সঠিক পদ্ধতি হলো সময় নেয়া । সময় অতিবাহিত হওয়ার সাথে সাথে সকল প্রকার কষ্ট কমে যায় ।
ধন্যবাদ ।
