
উত্তর দেওয়ার জন্য প্রশ্নটা খুবই লোভনীয়। তবে উত্তর দেওয়াটা সহজ হচ্ছে না। অনেক ভাবতে হচ্ছে। মনে পড়তেছে অনিল কাপুর অভিনীত নায়ক ছবিটার কথা।ঐযে একদিনের মুখ্য মন্ত্রী আরকি।
একদিনে আসলে তেমন কিছু করা সম্ভব নয়। কিছু নির্বাহী আদেশ হয়তো দেওয়া সম্ভব কিন্তু তা বাস্তবায়ন হবে তা নিশ্চিত নয়। পরের প্রধানমন্ত্রী চাইলেই সে গুলি বাতিল করে দিতে পারবেন।
নায়কের পরিণতি মনে আছে। একদিনে তেমন বড় কিছু করতে চাই না। তবে ছোট যে কয়েকটি কাজ করতে চাই তা হল-
১। দোকান গুলির সাইন বোর্ড নিতিমালা। তেমন কিছু না শুধু ইচ্ছে মত সাইনবোর্ড টানানো বাদ দেওয়া।
২। সব কয়টা লেকের পার বাধাইয়ের বেবস্থা করা আর লেকের পারে বসার বেঞ্চ তিরী করা।
৩। প্রতেক এলাকায় রাস্তার পাশে বসার বেঞ্চ তিরী করা। আপনি যদি ভবগুরের মত হাঁটেন দেখবেন কোন এলাকায়ই বলেন; বড় রাস্তায় কি ছোট রাস্তায় চায়ের দোকান ছাড়া বসার কোন জায়গা নেই। ভবগুরেরা চা খায় না। তাই ওদের জন্য আর কি।
৪। রাস্তায় আইল্যান্ড চৌরা করা আর রাস্তায় বড় গাছ লাগানুর ব্যাবস্থা করা। ৫০ বছর এই গাছ কাটার ওপর নিষেধাজ্ঞা বলবত করা।
৫। সব খাল উদ্দার করা আর খালের পার বাধাই, পারে রাস্তা বানানো, খনন করে মাছ, শাপলা-পদ্ম চাষ করা।
৬।প্রত্যেক বিভাগীয় শহরেই একটি করে পানি শোধনাগার তৈরির উদ্যোগ নেওয়া; যার প্রত্যেকটির উৎপাদন ক্ষমতা কমপক্ষে তিনকোটি লোকের চাহিদা মেটাতে পারে এমন।যেগুলি আবার প্রত্যেকটি আন্তসংযোগ থাকবে।
৭। বাড়ি তৈরির নকশা যদি কেউ বিল্ডিং করতে চায় কমপক্ষে ১০-২০ তলা করা বাধাতামুলক করা। জায়গার পর্যাপ্ত ব্যাবহার করার উদ্যোগ আর কি।
আর লিখতে ইচ্ছে করতেছে না। আগেই বলেছি একদিনে আসলে তেমন কিছুই করা সম্ভব না। উপরের গুলিতো নয়ই।
চাইলে একদিনে সব করা যায় শুধু দরকার সদ ইচ্ছার। আমাকে ক্ষমতা দিলে সবার আগে আইন বানিএ ঢাকা শহরের ঢুকার সব গুল রাস্তায় ভিসা সিস্টেম করতাম যে যে জায়গার বাসিন্দা সে সেই খানেই থাকবে ঢাকায় আস্তে হলে ভিসা নিএ এক্তা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আস্তে পারবেন, সে জেই হোক , মন্ত্রি,এম্পি, ডাক্তার, বেবসাই, জেই হোক না কেন, এতে সারা দেশের উন্নতি এক সাথে হবে, সারা দেশে কাজের জায়গা তৈরি হবে , ঢাকায় শুধু মাত্র প্রধান কাজ গুল হবে , আরে সেই কাজ শেষ করতে পারমিশন নিএ ঢাকায় আসবে কাজ শেষ নিজ শহরে ফিরে যাবে। তখন আরে দেশের কথাও জ্যাম থাকবে না, থাকবে না কারো ১০/১২ বারি গারি, জা থাকবে নিজের শহরে থাকবে, সেখাঙ্কার মানুসের উন্নতি হবে , দেশ বদলে যাবে। বদলে যাবে আমাদের জীবনের বেবস্থা। হয়তো আর অনেক প্রস্ন আসবে চিন্তা ভাবনা করে সব ঠিক করে নিলেই হবে। শুধু মাত্র প্রধান মন্ত্রি বা সকল সরকার প্রধান, বাহিনি প্রধান রা এই আইনের আওতার বাহিরে থাকবেন, তখন দেখবেন একজন (খুলনা / উদাহরণ) জেলার মন্ত্রি বা আর্থ অয়ালা লোক খুলনায় তার বেবসা, বা ফ্যাক্টরি, বা জাই তার আছে তা ওখানেই করবেন, কারন ঢাকায় ত প্রয়োজন ছাড়া আস্তে পারবেন না ।

জীবনের দীর্ঘ সময় পার করার পরেও মনে হয়,আহ! দেখতে দেখতেই সময়গুলো শেষ হয়ে গেল।সেখানে এক দিনের প্রধানমন্ত্রীত্ব ফাঁসির আসামির মৃত্যুর সময় ঘনিয়ে মতো! তবুও যদি সে দুর্ভাগ্য কখনো হয়, তাহলে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার (এবং গুম,অপহরণ ও নারী নির্যাতনের সমাপ্তি ঘটানোর) প্রচেষ্টায় থাকবো।

এক দিনের জন্য প্রধান মন্ত্রী হয়ে তো আসলে বেশি কিছু করার থাকবেনা ।তারপরে ও যদি হই তবে দেশের সব দূর্নীতি বাজ লোভী নেতা, আমলা , পুলিশ সহ সবগুলোকে আফ্রিকার জঙ্গলে রাখে আসতাম ।

বিশেষ ক্ষমতাবলে আরো ৫ বছরের জন্য দায়িত্বভার গ্রহন করবো । :D

১/gf/bf মুক্ত বাংলাদেশ উপহার দিব।
২/প্রশাসন দুর্নীতি করলে ডায়রেক ফাঁশি।
৩/বাংলা মিডিয়াম,ইংলিশ মিডিয়াম,মাদ্রাসা এবং ক্যাডেট এই ৪ রকম শিক্ষা বাবস্তা থাকবে না।সবার জন্য ১টি শিক্ষা বাবস্তা থাকবে।

অসুস্থ এই দেশ কে সুস্থ করতে অনেক কিছুই করার দরকার..........যা একদিনে সম্ভব নয় , কারণ একদিনের জন্য যে প্রধান মন্ত্রী হবে সে তো আর নায়ক সিনেমার অনিল কাপুর নয় ,
তাই আমি সাধারণ এবং সচেতন নিরপেক্ষ নাগরিক হিসেবে যদি একদিনের প্রধান মন্ত্রী হই,তবে প্রথমে যেটা করবো সেটা হলো দেশের আনাচে কানাচে ছোট বড় যত দলীয় /বিরোধীদলীয় ,মন্ত্রী রাজনীতিবিদ ও কুচক্রবিদদের এবং চামচাদের -কে একসাথে একটা বড় কন্টেনারে ভরে বারমুডা টাঙ্গাইলের গভীরে ছেড়ে দিবো ,,যেখান থেকে একমাত্র আল্লাহুর রহমত ছাড়া কখনোই ফেরা সম্ভব নয় , হুহাহাহা হাহাহাঃ শান্তি আর শান্তি ,,,আল্লাহ তুমি এসব অতি লোভী মন্ত্রীদের থেকে দেশের যারা মধ্যে আয়ের মানুষ তাদের রক্ষা করো আর তাদের হেদায়েত দেও ....আমিন

এক দিনে তো আর সব কাজ করা যাবে না তাই প্রথমে সকল মন্ত্রি গুলোকে অবসর করিয়ে দিতাম ২০ বছরের জন্য । এটাই হত আমার প্রথম কাজ ।

ইমরান এইচ সরকার, সুলতানা কামাল, মুরগী শাহরিয়ার, মোঃ জাফর ইকবালের পাছার ছাল তুলে টাঙ্গিয়ে রাখার নির্দেশ দিতাম।
