

লো ব্লাড প্রেসার বা নিম্ন রক্তচাপ নিয়ে অনেকেই চিন্তায় থাকেন। তবে নিম্ন রক্তচাপ নিয়ে অযথা অতিরিক্ত চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। কারণ এটা উচ্চ রক্তচাপের চেয়ে কম ক্ষতিকর ও স্বল্পমেয়াদী সমস্যা। আর প্রেসার লো হলে বাড়িতেই প্রাথমিক কিছু পদক্ষেপ নেয়া যায়, আসুন লো ব্লাড প্রেসারের প্রাথমিক কিছু চিকিৎসা জেনে নিই -
লবণ-পানি : লবণ রক্তচাপ বাড়ায়। কারণ এতে সোডিয়াম আছে। তবে পানিতে বেশি লবণ না দেয়াই ভালো। সবচেয়ে ভালো হয়, এক গ্লাস পানিতে দুই চা-চামচ চিনি ও এক-দুই চা-চামচ লবণ মিশিয়ে খেলে। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে, তাদের চিনি বর্জন করাই ভালো।
কফি-হট চকলেট : হঠাৎ করে লো প্রেসার দেখা দিলে এক কাপ কফি খেতে পারেন। স্ট্রং কফি, হট চকোলেট, কমল পানীয়সহ যে কোনো ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয় দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে। আর যারা অনেক দিন ধরে এ সমস্যায় ভুগছেন, তারা সকালে ভারী নাশতার পর এক কাপ স্ট্রং কফি খেতে পারেন।
কিশমিশ : কিশমিশ হাইপার টেনশনের ওষুধ হিসেবে প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এক-দুই কাপ কিশমিশ সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে কিশমিশ ভেজানো পানি খেয়ে নিন।
বিটের রস : বিটের রস হাই ও লো প্রেসার দুটোর জন্য সমান উপকারী। এটি রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। এভাবে এক সপ্তাহ খেলে উপকার পাবেন।
বাদাম : লো-প্রেসার হলে পাঁচটি কাঠবাদাম ও ১৫ থেকে ২০টি চিনাবাদাম খেতে পারেন। এটা পেসার বাড়াতে সহায়তা করে।
পুদিনা : ভিটামিন ‘সি’, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও প্যান্টোথেনিক উপাদান যা দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মানসিক অবসাদও দূর করে পুদিনাপাতা। পুদিনাপাতা বেটে এতে মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন।
যষ্টিমধু : আদিকাল থেকেই যষ্টিমধু বিভিন্ন রোগের মহৌষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এক কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ যষ্টিমধু দিয়ে রেখে দিন। ২-৩ ঘণ্টা পর পান করুন। এছাড়া দুধে মধু দিয়ে খেলেও উপকার পাবেন।
তথ্যসুত্র : যুগান্তর পত্রিকা

হঠৎ কেউ নিম্ন রক্তচাপে আক্রান্ত হলে ঘরোয়া ভাবে এর প্রতিকার করা যায়, যেমন
- লবন পানি বা খাওয়ার স্যালাইন পান করুন
- ডিম সিদ্ধ করে খেতে পারেন
- দুধ গরম করে পান করুন

সিদ্ধ ডিম, স্যালাইন খাওয়ান যেতে পারে।
অতিরিক্ত দুর্বলের কারনে হয়।

- একটু তেতুল খাবে

- দুই প্যক স্যলাইন
- দুইটা ডিম পোচ
যাগায় সমাধান যাস্ট ৩ মিনিট,,,

দুই আড়াই চামচ খাঁটি মৌ এর সাথে অর্ধ-সিদ্ধ ডিম মিশিয়ে খেল সংগে সংগে নিম্ন রক্তচাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন দুধ, ডিম, মাছ, ডাল বেশি পরিমানে খাবে।
