
এবার ঈদের ট্রেন্ড হিসেবে গরম এবং বর্ষার কথা চিন্তা করে ঈদের পোশাকের ডিজাইন করা হয়েছে। মেয়েদের পোশাকে এমব্রয়ডারির পোশাক প্রাধান্য পেয়েছে। মেয়েরা গাউন ধরণের পোশাক বেশি পছন্দ করছে। সাথে রয়েছে থ্রি পিস। শাড়ির মধ্যে রয়েছে কাতান।ছেলেদের পাঞ্জাবি এবং শার্ট, প্যান্ট চলছে।

মেয়েদের ক্ষেত্রে মুলত ফোর পিছ, থ্রিপিছ, শাড়িই চলছে মুলত। ছেলেদের ক্ষেত্রে সবসময় যা থাকে মোটামূটি তাই।
ব্যাপার হচ্ছে একেকবার একেক আউল ফাউল নামে ড্রেস সেল হচ্ছে। এখন যেমন সেল হচ্ছে বাহুবালি, হুররাম, অপরাধী ইত্যাদি ইত্যাদি...

ঈদের পোশাকে বৈচিত্র্যময় নকশার পাশাপাশি কাপড়ের বুনন ও রঙের ক্ষেত্রে আবহাওয়ার বিষয়টিও মাথায় রেখেছেন ডিজাইনাররা। বেশির ভাগ পোশাকের ফ্যাব্রিক সুতি ও লিনেন। পোশাকের রঙের ক্ষেত্রে ডিজাইনাররা হালকা শেডগুলো প্রাধান্য দিয়েছেন। বর্ষার কারণে রঙের ক্ষেত্রে নীলের আধিপত্য থাকছে। এর পাশাপাশি আছে সবুজ, আসমানি ও ম্যাজেন্টার মতো রং। বডিফিটেড নয়; বরং লুজ ফিটেড পোশাকের প্রতি আগ্রহ যেন ক্রেতাদের।
বিশ্বরঙের কর্ণধার ও ডিজাইনার বিপ্লব সাহা বলেন, ‘ঈদের পোশাক নিয়ে খুব বেশি নিরীক্ষার সুযোগ নেই। আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখেই সফট কালার ও আরামদায়ক কাপড়ে পোশাকের ডিজাইন করেছি। মেয়েদের পোশাকে লেয়ার কাট এবারের ঈদে ফ্যাশন ট্রেন্ড। ফ্লোরটাচ কামিজ বা গাউনের পাশাপাশি সেমি লং পোশাকও থাকবে। ছেলে-মেয়ে উভয়ের পোশাকে ঢিলেঢালা ভাবটা থাকছে।’
ঈদের কামিজ, টপ, ক্যাপ কিংবা গাউনের মোটিফ হিসেবে মোগল থিম ব্যবহার করা হয়েছে। সালোয়ার-কামিজে উইভিং করা সুতি, ভয়েল, লিনেন, সিল্ক, ডবি, জর্জেট, সিফন ও মসলিন কাপড়ে হ্যান্ড এমব্রয়ডারি, মেশিন এমব্রয়ডারি, টাইডাই, স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্ট ও হাতের কাজ নজর কাড়বে।

পাঞ্জাবি ...সব সময়ের জন্য ই হিট | আর এবারের ঈদে আমার যেটা মনে হচ্ছে ...কাবলি | ট্রেন্ড বলা যায় | পাঞ্জাবি, পাজামা, মেয়েদের সেলোয়ার, গাউন ...এসব বেশি চলবে |

এবার ঈদের ট্রেন্ড মেয়েদের কামিজ৷
বর্তমানে রেডিমেট থ্রী পীস আর শাড়ী বেশী চলছে ৷
তবে শেষ দিকে ছেলেদের পাঞ্জাবী কেনা বেড়ে যাবে ৷

একটি অনন্য,রুচিশীল ও যুগোপযুগী পোশাক ইদের আনন্দকে যেন অনেকগুন বাড়িয়ে দেয়।
মেয়েদের জন্য সবসময়ের মতো শাড়ি, থ্রীপিছ তবে গরমের জন্য কিছুটা হালকা রঙয়ের ও ঢিলে যেমন স্কার্ট কাটের প্লাজো বেশ চলছে।আবার ফোর পিছ,গাউন,লেহেঙ্গা নতুন মাত্রায় জনপ্রিয়তা লাভ করছে।রুচিশীল বেশিরভাগ নারী এখন ইদের পোষাক হিসেবে এগুলোকে বেছে নিচ্ছে।
ছেলেদের জন্য সবসময়ই শার্ট,প্যান্ট,পাঞ্জাবী। তবে এবছরের নতুন ট্রেন্ড শেরোয়ানী কাট পাঞ্জাবী।
বাচ্চাদের জন্য - মেয়েরা ফ্রক,গাউন ইত্যাদিকে বেছে নিচ্ছে তাদের ইদের পোষাকের জন্য।
আর ছেলেরা পাঞ্জাবী,টিশার্ট,জিন্স কে বেছে নিচ্ছে।
আর প্রতিবছর তো বিভিন্ন মুভি,গানের নামানুসারে ব্যবসায়িক লাভের উদ্দেশ্যে বিক্রি হচ্ছে অতি সাধারণ পোষাক, যার কারণে অনেক পরিবারেই কলহ বাঁধছে।এই যেমন এবারের গুলো হলো-অপরাধী, বাহুবালী, তাকদির আরো কতকি!

আমার আসলে তেমন একটা ধারণা নেই ঈদের ট্রেন্ড নিয়ে। এই গরমে স্বস্তি দিবে এমন পোশাকই প্রাধান্য পাচ্ছে। ঈদের পোশাকে বৈচিত্র্যময় নকশার পাশাপাশি কাপড়ের বুনন ও রঙের ক্ষেত্রে আবহাওয়ার বিষয়টিও মাথায় রেখেছেন ডিজাইনাররা। মেয়েদের ক্ষেত্রে:-পোশাকে লেয়ার কাট এবারের ঈদে ফ্যাশন ট্রেন্ড। ফ্লোরটাচ কামিজ বা গাউনের পাশাপাশি সেমি লং পোশাকও থাকছে। কটি বেইজড সালোয়ার-কামিজ, স্কার্ট কাটের পালাজ্জো এবারকার ট্রেন্ড।শাড়ির পাড়ে নকশার বাহার। ছেলেদের ক্ষেত্রে:-ছেলেদের পাঞ্জাবিতে এবার শেরোয়ানি কাট গুরুত্ব পেয়েছে।এবারের ট্রেন্ড পোশাকে মোগল থিম। ঈদের শার্টে থাকছে পকেটের ব্যবহার।শিশুদের ক্ষেত্রে:-শিশুদের জন্য সুতি, ভয়েল, লিনেন, কটন কাপড়ের পোশাকই বেশি। ছেলেশিশুদের জন্য রয়েছে টি-শার্ট, বাটিকের ফতুয়া, শার্ট ও পাঞ্জাবি। সূত্র:- কালের কন্ঠ।

বারাবরের মত ইন্ডিয়ান টিভি সিরিয়াল ও মুভির নাম করন অনুযায়ী পোষাক....
মহিলাদের...
ত্রি পিস,ফোর পিস,জামদানী, টাংগাইল এর শাড়ী, বেনারসি ইত্যাদি। সেই সাথে কাপড়ের সাথে ম্যাচিং করে জুতা,ছুড়ি, দুল,লিপষ্টিক,বেসলেট ইতাদি।
পুরুষদের
পাঞ্জাবী, পায়জামা, ট্রাউজার ,টিশার্ট, জামা,পেন্ট,লুঙ্গী, ফতুয়া,টুপী, পাগড়ী ,আতর,সুরমা ইত্যাদি ।
বাচ্চাদের..(আসল আনন্দ যাদের)
মেয়েদের জন্য ফ্রগ,নিমা,ভিবিন্ন নামধারী ড্রেস যেমন পাখি, বসুন্ধরা কত কি....
ছেলেদের
জামা,প্যান্ট, পাঞ্জাবি -পায়জামা।
মেহেদী না হলে যেন ঈদ ই রঙহীন...
এই কাঠফাটা রোদ, তো এই বৃষ্টি, আবার ভ্যাপসা গরম। ঈদ এবার বর্ষার একেবারে শুরুর দিকে। বাজার ঘুরে দেখা গেল, ঈদের পোশাকে বৈচিত্র্যময় নকশার পাশাপাশি কাপড়ের বুনন ও রঙের ক্ষেত্রে আবহাওয়ার বিষয়টিও মাথায় রেখেছেন ডিজাইনাররা। বেশির ভাগ পোশাকের ফ্যাব্রিক সুতি ও লিনেন। পোশাকের রঙের ক্ষেত্রে ডিজাইনাররা হালকা শেডগুলো প্রাধান্য দিয়েছেন। বর্ষার কারণে রঙের ক্ষেত্রে নীলের আধিপত্য থাকছে। এর পাশাপাশি আছে সবুজ, আসমানি ও ম্যাজেন্টার মতো রং। বডিফিটেড নয়; বরং লুজ ফিটেড পোশাকের প্রতি আগ্রহ যেন ক্রেতাদের।
বিশ্বরঙের কর্ণধার ও ডিজাইনার বিপ্লব সাহা বলেন, ‘ঈদের পোশাক নিয়ে খুব বেশি নিরীক্ষার সুযোগ নেই। আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখেই সফট কালার ও আরামদায়ক কাপড়ে পোশাকের ডিজাইন করেছি। মেয়েদের পোশাকে লেয়ার কাট এবারের ঈদে ফ্যাশন ট্রেন্ড। ফ্লোরটাচ কামিজ বা গাউনের পাশাপাশি সেমি লং পোশাকও থাকবে। ছেলে-মেয়ে উভয়ের পোশাকে ঢিলেঢালা ভাবটা থাকছে।’
ঈদের কামিজ, টপ, ক্যাপ কিংবা গাউনের মোটিফ হিসেবে মোগল থিম ব্যবহার করা হয়েছে। সালোয়ার-কামিজে উইভিং করা সুতি, ভয়েল, লিনেন, সিল্ক, ডবি, জর্জেট, সিফন ও মসলিন কাপড়ে হ্যান্ড এমব্রয়ডারি, মেশিন এমব্রয়ডারি, টাইডাই, স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্ট ও হাতের কাজ নজর কাড়বে।
কে ক্রাফটের ডিজাইনার শায়লা নূর বলেন, ‘কটি বেইজড সালোয়ার-কামিজ এবার বেশ চলবে। এ ছাড়া আছে দুপার্ট অর্থাৎ লেয়ার কামিজ। এগুলো দেখতে কটির মতো, আসলে কামিজ। কামিজের লেন্থ ও ঘের—দুটোই বেড়েছে। ঝুল পেছনে বেশি, সামনে কম।’ সিঙ্গেল কামিজের বুকে ছোট্ট একটি পকেট জুড়ে দেওয়া। প্যাটার্নে পরিবর্তন আনতে ব্যবহার করা হয়েছে কাতান, প্যাচওয়ার্ক ও লেস। বুকের অংশে মাঝখানে, দুই হাতার কনুইয়ের ওপরের অংশে হরেক রকম নকশাদার বাটনও নজর কাড়বে। লং কামিজের জমিনে ব্লক, স্ক্রিন প্রিন্ট, কারচুপি ও এমব্রয়ডারির কাজ থাকছে। কামিজ বা টপের সামনের অংশের মতো সমান গুরুত্ব দিয়ে পেছনের অংশেও এমব্র্র্রয়ডারি, স্ক্রিন প্রিন্ট কিংবা পাথরের নকশা হয়েছে। লং ও সেমি লং—দুই রকম ঝুলের কামিজই আছে। স্কয়ার কাট, ইউনেক, বোটনেক, হাইনেক, গোল গলা ও স্লিভলেস, শর্ট স্লিভ ও ফুল স্লিভ কামিজ চলছে। সুতি কামিজের বডিতে নেটের হাতার ব্যবহারও আছে। কোনো কোনো কামিজে বাটনের পরিবর্তে আছে রঙিন জিপার। সিল্কের ওপর বিভিন্ন রঙের ডিজিটাল প্রিন্ট, চেক ও স্ট্রাইপের নকশাও চলছে বেশ। আবার পুঁতি, পাড় বসানো ভারী কাজ করা জর্জেটের কামিজও মিলছে। স্কার্ট কাটের পালাজ্জো এবারকার ট্রেন্ড। এ ছাড়া রয়েছে জিগজ্যাগ, জ্যামিতিক ফর্ম কিংবা স্ট্রাইপের নকশার সিগারেট প্যান্ট ও পেনসিল প্যান্ট।
অঞ্জন’স-এর শীর্ষ নির্বাহী শাহীন আহম্মেদ বলেন, ‘শাড়িতে বডির চেয়ে পাড় বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। বডিতে হালকা, পাড়ে ভারী নকশা। পাড়ের সঙ্গে কনট্রাস্ট করেই ব্লাউজ বানানো হয়েছে। বেশির ভাগ ব্লাউজই স্লিভলেস।’ জমিনে জারুল, স্বর্ণালু কিংবা কৃষ্ণচূড়ার ফুল ও টাইপোগ্রাফির মোটিফে নকশা করা শাড়ি বেশ চলছে। কিছু শাড়ির পাড়ে একেবারেই ভিন্ন রঙের কাপড় জুড়ে দেওয়া হয়েছে। কুঁচির অংশে একরঙা, জমিন, আঁচল ও পাড়ে ভিন্ন ভিন্ন রঙের ব্যবহারে শাড়ি হয়ে উঠেছে বর্ণিল।
ছেলেদের পাঞ্জাবিতে এবার শেরোয়ানি কাট গুরুত্ব পেয়েছে।
এবারের ট্রেন্ড
♦ পোশাকে মোগল থিম
♦ হালকা রঙের প্রাধান্য
♦ মেয়েদের পোশাকে কটি ও লেয়ার কাট
♦ স্কার্ট কাটের পালাজ্জো, সিগারেট প্যান্ট ও পেনসিল প্যান্ট
♦ পাঞ্জাবিতে শেরোয়ানি কাট
♦ শাড়ির পাড়ে নকশার বাহার
♦ ওড়নায় নানা রঙের টারসেল
ট্রেন্ডসের ম্যানেজার মার্কেটিং মহসীন আলম বলেন, ‘পাঞ্জাবির বডির চেয়ে কলার ও বাটন লাইনে নকশার বাহার বেশি। কারচুপি, এমব্রয়ডারির পাশাপাশি তিন রংয়ের প্লেট অথবা নেক বেশ চলবে। সাদা, কালো, অ্যাশ, নীল, সবুজ, মেরুন ও বাদামি শেডের পাঞ্জাবিতে মেশিন এমব্রয়ডারি, টাইডাই, স্ক্রিন ও কারচুপির কাজ করা হয়েছে।’ পাঞ্জাবির বডি একরঙা, হাতায় ভিন্ন রঙের কাপড় ব্যবহার সেলাই করা। হালকা নীল, সাদা, ঘিয়ে, বাদামি, সবুজাভ, হালকা কমলা, ফিরোজা, নীল, ছাই রং, হালকা গোলাপি ইত্যাদি রং প্রাধান্য পেয়েছে ছেলেদের পাঞ্জাবি, শার্ট, পোলো শার্ট ও টি-শার্টে। প্লাস পয়েন্টের কর্ণধার বিপুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদের শার্টে থাকছে পকেটের ব্যবহার।
এক ও দুই পকেটের এসব শার্টের কাঁধ, কলার বা হাতার ভাঁজে ছোট ছোট পরিবর্তন আছে। কাঁধে সোলজার স্র্বিপ যোগ হয়েছে।’ কলারেও আছে ভিন্নতা। অনেক ফ্যাশন হাউসের শার্টেই উঁচু কলার, ব্যান্ড কলার ইত্যাদি দেখা যায়। এক রঙের পোলো শার্ট ছাড়াও আছে স্ক্রিন প্রিন্টে ছোট মোটিফ নকশা করা পোলো। মোটিফ হিসেবে আছে ফুল, জ্যামিতিক নকশা, ডটপ্রিন্ট, বলপ্রিন্টসহ নানা ধরনের অবয়ব।
শিশুদের জন্য সুতি, ভয়েল, লিনেন, কটন কাপড়ের পোশাকই বেশি। ছেলেশিশুদের জন্য রয়েছে টি-শার্ট, বাটিকের ফতুয়া, শার্ট ও পাঞ্জাবি। ফতুয়া ও শার্টে রয়েছে বিভিন্ন প্রিন্ট আর টি-শার্টে থাকছে বিভিন্ন লেখা ও স্পাইডারম্যান, ব্যাটম্যান, ডোরেমনসহ জনপ্রিয় নানা কার্টুন চরিত্র। ফড়িংয়ের ডিজাইনার মাহবুবুর রহমান মাসুম বলেন, ‘এখন কামিজের সঙ্গে মেয়েশিশুরা গাউন, মেঝে ছোঁয়া ফ্রকও পরছে। মেয়েশিশুদের পোশাকের ফ্যাব্রিকে ফুলেল মোটিফেরই ব্যবহার বেশি। টপ, স্কার্ট, সালোয়ার-কামিজের নকশায় এমব্রয়ডারি, হ্যান্ড প্রিন্ট, স্ক্রিন প্রিন্টও গুরুত্ব পেয়েছে। মেয়েশিশুদের জন্য ফ্রকের সঙ্গে আলাদা করে কটিও মিলবে।’
চিত্রকর্ম ও মোগল স্থাপত্যের নকশায় সাজানো হয়েছে আড়ংয়ের এবারের ঈদ সংগ্রহ। ছেলেদের পাঞ্জাবিতে মোগল ঘরানার কাট, মেয়েদের শাড়ি ও কামিজে শোভা বাড়িয়েছে নানা রকম চিত্রকর্ম। রিকশাচিত্র ও কাঁথার ফোঁড়ের নকশায় তৈরি শাড়ি, কামিজ, কটি ও জ্যাকেটও আছে। রিকশার ফুল, পাখি, লতাপাতা ও কাঁথার ঘন ফোঁড়ের নকশা করা হয়েছে।
ঈদে বিশ্বরঙের থিম ‘ঢাক্কা টু ঢাকা’। বুড়িগঙ্গা, আহসান মঞ্জিল, কার্জন হল থেকে শুরু করে ঢাকার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়ানো বিভিন্ন স্থান ও স্থাপনার পাশাপাশি থাকছে রিকশা, ট্রাকের মতো ঢাকার যানবাহনও। আছে সবুজ গাছপালাও। চিরকুট ব্র্যান্ডের ‘প্রাণের শহর ঢাকারে’ গানটি দিয়ে বানানো হয়েছে টি-শার্ট।
কে ক্রাফটের ঈদের পোশাকে সামগ্রিকভাবে প্যাটার্ন ও স্টাইলে রয়েছে মোগল সময়কার অনুপ্রেরণা। যেমন সালোয়ার-কামিজ টু পার্ট, শেরোয়ানি কাট, কটিযুক্ত, ক্ল্যাসিক কামিজ ইত্যাদি। এবার ঈদের বিশেষ আয়োজনে রয়েছে সিরিজ পোশাক অর্থাৎ জুটি পোশাক ও ফ্যামিলি পোশাক। এই পোশাকের মধ্যে আছে পরিবারের মা-বাবাসহ যুগল কিংবা প্রিয়জনদের জন্য একই নকশার পোশাক।
