রসিকতা

সাদাত সাদ: ঘুম থেকে উঠে স্ত্রী বললেন, ‘আজকের সকালটা অনেক সুন্দর!’ পরদিনও একই কথা, ‘চমৎকার একটা সকাল আজ!’ এবং তার পরদিনও, ‘কী সুন্দর সকাল!’ বিরক্ত স্বামী জিজ্ঞেস করলেন, ‘প্রতিদিন তোতাপাখির মতো এই বুলি আওড়ানোর অর্থ কী?’ স্ত্রী বললেন, ‘কেন, মনে নেই সেদিন বলেছিলে, “একটা সুন্দর সকালে যেদিকে দুচোখ যায়, চলে যাব”! (হাসি-৩)

আলোহীন ল্যাম্পপোস্ট: ছেলে: বাবা, ইডিয়ট কাকে বলে? বাবা: ইডিয়ট হলো সেই সব বোকা ব্যক্তি যারা নিজেদের বক্তব্য এত বেশি প্রলম্বিত করে যে কেউ তার কথা বুঝতে পারে না। বুঝতে পেরেছ? ছেলে: না।

আলোহীন ল্যাম্পপোস্ট: এক পাগল কুয়ার ধারে দাঁড়িয়ে খুব হাসছে আর চিৎকার করে বলছে- পাঁচ পাঁচ পাঁচ... একজন পথিক কৌতুহলী হয়ে পাগলকে বলল, ভাই শুধু পাঁচ পাঁচ বলছেন কেন? কি হয়েছে? পাগল বলল, এখানে আসুন বলছি। ভদ্রলোকটি কুয়ার কাছে আসতেই ভদ্রলোককে কুয়ার মধ্যে ফেলে দিয়ে আবার চিৎকার করে বলতে লাগলো- ছয় ছয় ছয়।

MYandroidBD.com: হাত উপরে ববি হাত উপরে(খিকখিক)

আলোহীন ল্যাম্পপোস্ট: বিবাহিত ভাইদের প্রতি… যদি মাঝ রাতে আপনার মন চায় আর আপনার বউয়ের মুড না থাকে তবে বউ কে বিরক্ত না............................................. করে নিজেই উঠে আপনার হাত দিয়ে চা বানিয়ে নিন।

আলোহীন ল্যাম্পপোস্ট: বল্টুঃ আন্টি মা এক কাপ চিনি দিতে বলছে!! আন্টিঃ চিনি দিয়ে, হেসে বলল, আচ্ছা আর কিছু বলছে?? বাচ্চাঃ বলছে, হারামজাদি যদি না দেয় তাইলে সুমি আন্টির কাছ থাইকা নিয়া আসিস!!

আমানুল্লাহ সরকার: (শয়তানিহাসি)(শয়তানিহাসি)(শয়তানিহাসি) এক মহিলা তার বাচ্চার পায়খানা টেস্ট করাতে ক্লিনিকে এসেছেন...... . . ডাক্তার টেস্ট করে বললেন --- . এটা পায়খানা নয়, আপনি হালুয়া নিয়ে এসেছেন....... . . তখন মহিলাটি বললেন----- . স্যার, আমি কি আপনার এখান থেকে একটা ফোন করতে পারি ?..... . ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন---- . কেন ? কাকে ফোন করবেন ?..... . . মহিলাটি বললেন--- আমার স্বামীকে বলে দেব যে উনি ভুল টিফিন ডাব্বা নিয়ে অফিসে চলে গেছেন !!

আলোহীন ল্যাম্পপোস্ট: স্যার লোকে বলে আপনি নাকি খুবই নিচু জাতের? কোন কুকুরের বাচ্চা, হারামির বাচ্চা, শুয়রের বাচ্চা, ফার্মের মুরগীর বাচ্চা, হাঁসের বাচ্চা, গরুর বাচ্চা, ছাগলের বাচ্চা, নাপিতের বাচ্চা, মেথরের বাচ্চা এই কথা কইছে? স্যার তারা এও বলেছেন যে, “ব্যবহারই বংশের পরিচয়।” খাড়া আইজকা তোরে খাইছি?

নাবালক: এক লোক তার বন্ধুর বাসায় গেল.... কলিং বেল টিপল. বল্টু দরজা খুলল- : লোকঃ তোমার বাবাকে একটু ডাক তো। বল্টুঃ বাবা বাসায় নেই,বাজারে গেছে। : লোকঃ তাহলে তোমার বড় ভাইকে ডাক। বল্টুঃ বড় ভাই তার বন্ধুদের সাথে ক্রিকেট খেলতে মাঠে গেছে। লোকঃ তোমার মাকে ডাক, তিনি তো বাসায় আছে???: বল্টুঃ না। মা বিউটি পার্লারে গেছে। : লোকঃ (বিরক্ত হয়ে বলল)সবাই যখন বাইরে গেছে তখন তুমিও কোথাও চলে যাও? বল্টুঃ জ্বি, তাই তো আমি আমার বন্ধুর বাসায়

হাফিজ উল্লাহ: বল্টু তখন সদ্য বিবাহিত।এক তরুণ ডাক্তারের সাথে কথা বলছে...... বল্টু : প্রথমবার আমি এত ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম যে একটু থেমে রেস্ট নিলাম। দ্বিতীয় দফায় মনে হচ্ছিল আমার বুক ফেটে যাবে। আর তৃতীয় দফায় মনে হল আমার হার্ট এটাক হয়ে যাবে। ডাক্তারঃ আর আপনার স্ত্রী...? . . . বল্টু : এখানে স্ত্রীর প্রসঙ্গ আসছে কেন..? প্রথমবার শ্বশুর বাড়ি গিয়ে চার তলার এক ঘড়ে আমার থাকার জায়গা হয়েছিল। আমি চার তলায় উঠার কথা বলছি।