আনিসুল হক কিন্তু আপনারই আবিষ্কার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তাই আরেকজন আনিসুল হক আপনাকেই আবিষ্কার করতে হবে!!
আমরা আপনার দিকেই চেয়ে আছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবে আমরা আর একজন আনিসুল হক চাই।
ডুপ্লিকেট, রেপ্লিকা, কার্বন কপি আনিসুল হক। যিনি সবার ফোন ধরবেন এবং তাঁকে ফোনে রেখেই কাজ
শুরু করে দেবেন, যিনি সামান্য একটা টেক্সট মেসেজের উত্তর দেবেন এবং কাজ শেষ করে আবার
সেটা জানিয়ে দেবেন। যিনি স্বপ্ন দেখাবেন এবং তা বাস্তবায়ন করে সবার মুখে হাসি ফোঁটাবেন।
মোটকথা আমরা আর একজন আনিসুল হক চাই।
কিভাবে সম্ভব, তা আপনার সদয় ইচ্ছা ও আন্তরিকতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
কিন্তু আমরা চাই- বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ পূরণে আনিসুল হকের অনেক অনেক রেপ্লিকা।
এটা শুধু আমার নয়। এটা সময়ের দাবী, এটা স্বাধীন বাংলার আমজনতার দাবী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
এবারের বইমেলায় আসছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নতুন বই। বাংলাদেশের সমকালীন রাজনীতির ওপর বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত তাঁর লেখা ১৩টি প্রবন্ধ নিয়ে প্রকাশিত হচ্ছে সংকলন গ্রন্থ ‘নির্বাচিত প্রবন্ধ’।
আগামী প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত এই নির্বাচিত প্রবন্ধের মূল্য ৩৫০ টাকা। এর প্রচ্ছদ এঁকেছেন আনওয়ার ফারুক। কাল বুধবার থেকে শুরু হচ্ছে মাসব্যাপী অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেলা তিনটার দিকে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বইমেলার উদ্বোধন করবেন। প্রথম দিন থেকে মেলার ১৩ নম্বর প্যাভিলিয়নে বইটি পাওয়া যাবে।
ইমেরিটাস অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম এই বইয়ের ভূমিকায় লিখেছেন, লেখক হিসেবে শেখ হাসিনা মূলত প্রাবন্ধিক, বিশেষভাবে বলতে গেলে রাজনৈতিক ভাষ্যকার। তাঁর “নির্বাচিত প্রবন্ধ” সংকলন গ্রন্থটি বর্তমান বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের চিন্তাচেতনা, মন-মানসিকতা ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় বহন করে। সে কারণেই এই গ্রন্থটির গুরুত্ব অপরিসীম।
সংকলনের প্রথম প্রবন্ধ ‘বাংলাদেশে স্বৈরতন্ত্রের জন্ম’। ১৯৯৩ সালে লিখিত এই প্রবন্ধে বাংলাদেশে স্বৈরাচারের উদ্ভব ও বিকাশ সম্পর্কে একজন রাজনীতিবিদের প্রত্যক্ষ পরিচয় ফুটে উঠেছে। ‘শিক্ষিত জনশক্তি অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত’ প্রবন্ধে তিনি বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার সমস্যাকে চিহ্নিত করেছেন। ১৯৯৩ সালে লিখিত ‘সবার উপরে মানুষ সত্য’ প্রবন্ধে শেখ হাসিনা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘের মানবাধিকার ঘোষণা সত্ত্বেও বিশ্বযুদ্ধোত্তর পৃথিবীতে দেশে দেশে মানুষে মানুষে এবং একই দেশে শ্রেণিবিভক্ত সমাজে মানবতার যে চরম অবমাননা, তার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
ভাষা আন্দোলনের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে লিখিত ‘ভালবাসি মাতৃভাষা’, ২০০২ সালে প্রকাশিত ‘বিপন্ন গণতন্ত্র লাঞ্ছিত মানবতা’, ১৯৯৮ সালে ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বাড়ি নিয়ে লেখা ‘স্মৃতি বড় মধুর স্মৃতি বড় বেদনার’, বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন নিয়ে ২০০১ সালে লেখা ‘সংগ্রামে আন্দোলনে গৌরব গাঁথায়’, ১৯৯৯ সালে লেখা ‘বৃহৎ জনগোষ্ঠীর জন্যে উন্নয়ন’, ‘সহে না মানবতার অবমাননা’, ‘প্লিজ, সাদাকে সাদা কালোকে কালো বলুন’, ‘একটি স্মরণীয় অভিজ্ঞতা’ এবং ১৪ আগস্ট ১৯৯১ সালে লেখা ‘অনর্জিত রয়ে গেছে স্বপ্নপূরণ’ প্রবন্ধ সংকলিত হয়েছে এই নির্বাচিত প্রবন্ধে।
বইয়ের সর্বশেষ প্রবন্ধ হাইকোর্টের একটি ঐতিহাসিক রায় নিয়ে লেখা ‘সত্যের জয়’। লেখক ২০০৫ সালে এটি রচনা করেন। অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মতে, এই প্রবন্ধে আইনের শাসনের প্রতি শেখ হাসিনার গভীর শ্রদ্ধা ও আনুগত্য প্রকাশ পেয়েছে।
বাংলাদেশের সমকালীন রাজনীতি নিয়ে আগামী প্রকাশনী থেকে এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আরও ১৩টি প্রবন্ধ সংকলন গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে ‘শেখ মুজিব আমার পিতা’, ‘সাদাকালো’, ‘বিপন্ন গণতন্ত্র, লাঞ্ছিত মানবতা’, ‘দারিদ্র্য দূরীকরণ: কিছু চিন্তাভাবনা’, ‘সহে না মানবতার অবমাননা’, ‘বাংলাদেশের স্বৈরতন্ত্রের জন্ম’, ‘ওরা টোকাই কেন’, ‘আমরা জনগণের কথা বলতে এসেছি (জাতীয় সংসদে ভাষণ ১৯৮৭-১৯৯৮)’ ‘লিভিং ইন টিয়ার্স’, ‘পিপল অ্যান্ড ডেমোক্রেসি’, ‘ডেমোক্রেসি পভার্টি এলিমিনেশন অ্যান্ড পিস’, ‘ডেমোক্রেসি ইন ডিসট্রেস ডিমান্ড হিউম্যানিটি’ এবং ‘জাতীয় সংসদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ (যৌথ সম্পাদনা)।
আগামী প্রকাশনীর কর্ণধার ওসমান গণি বাসসকে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রচিত ২০১৫ সালের বইমেলায় প্রকাশিত ‘শেখ মুজিব আমার পিতা’ বইয়ের পঞ্চম সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে। এটিও বইমেলার প্রথম দিন থেকেই আগামী প্রকাশনীর স্টলে পাওয়া যাবে। এ ছাড়া এবারের বইমেলা উপলক্ষে ‘লিভিং ইন টিয়ার্স’, ‘পিপল অ্যান্ড ডেমোক্রেসি’, ‘ডেমোক্রেসি পভার্টি এলিমিনেশন অ্যান্ড পিস’ এবং ‘ডেমোক্রেসি ইন ডিসট্রেস ডিমান্ড হিউম্যানিটি’ বই তিনটির পুনর্মুদ্রণ প্রকাশিত হয়েছে।
সূত্র : কালেরকণ্ঠ
হার্ড লাইনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর
নামঃ সিরিমাভো বন্দরনায়েকে
আগামীকাল পদ্মা সেতুর মূল কাজের উদ্ধোধন (খুশী২)
বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।
কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছে তার।